সারা বিশ্বে যৌন হেনস্থার পরিসংখ্যানে ভারতের অবস্থান লজ্জাজনক। যৌন হেনস্থা রোখার জন্য পুলিশ-প্রশাসন অনেক চেষ্টা করছে। কিন্তু তাতেও অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না।
নির্ভয়াকান্ডের এই ঘটনা যা সারা দেশকে নাড়া দিয়েছিল। তবে দুঃখের বিষয় অভিযুক্তরা শাস্তি পেলেও মুক্তি নেই এই নির্ভয়া-দের। আজও তারা একইভাবে নির্যাতিত হয়।
রানিবা ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের মালিক বিভূতি প্যালেট এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত। নিলেশ দালসানিয়া নামে ২১ বছরের এক দলিত ব্যক্তিকে কাজে নিয়েছিলেন তিনি।
রাহুল গান্ধী সাংবাদিক সম্মেলন করেন। সেখানে তিনি জানিয়ে দেন ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে বর্ণ শুমারিকে সম্পূর্ণ সমর্থন জানাবে কংগ্রেস।
অসহায় মহিলাকে গুন্ডাবাহিনীর সাহায্যে রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রচণ্ড মারধর করে তাঁর মুখে প্রস্রাব করে দেয় বাবা ও ছেলে।
আড়াইশো বছর আগে ভারতের দলিত সম্প্রদায়ের মানুষ এবং পিছিয়ে থাকা নারীদের শিক্ষার আলোয় এনেছিলেন সাবিত্রীবাঈ ফুলে, তাঁরই সাথে হাত মিলিয়েছিলেন ফতিমা শেখ। দুজনের দিকেই কাদা এবং গোবর ছুড়েছিল সমাজ। গালাগালির পরোয়া না করেই এগিয়ে গিয়েছিলেন দুই নারী।
পুলিশে অভিযোগ জানাতে যাওয়ার আগে আক্রান্ত ব্যক্তি স্থানীয় পঞ্চায়েতের কাছে নালিশ জানাতে গিয়েছিলেন। কিন্তু, পঞ্চায়েতের তরফে তাঁর অভিযোগ তো শোনা হয়ইনি, বরং উলটে তাঁর বিরুদ্ধেই ৬০০ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়।
গুজরাতে দলিত নির্যাতন। ভাগ্নে ক্রিকেট বলে হাত দেওয়ায় কেটে নেওয়া হল মামার হাত। উচ্চ সম্প্রদায়ের কাউকে এখনও গ্রেফতার করেনি পুলিশ।
শামীম বলেছেন অম্বেদকর হিন্দু ও মুলসিম দলিতদের মধ্যে প্রাচীর তৈরি করেননি। তিনি শেষ পর্যন্ত জয়লাভ করেন। কিন্তু তাঁর পরাজয়ই পাসমান্দাদের সমস্যার কারণ তৈরি করে।
মন্দিরের ভেতরেই ওই যুবককে চূড়ান্ত মারধরের পর বেঁধে রাখা হয়। তবে, এতেই ক্ষান্ত হয়না ‘উচ্চবর্ণের’ পাশবিকতা।