হরিয়ানার পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হবেন নায়াব সিং সাইনি। তিনি আজ অর্থাৎ ১২ মার্চ বিকেল ৫টায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে পারেন। বিজেপি বিধায়ক দলের বৈঠকে নায়াব সিং সাইনিকে আইনসভা দলের নেতা নির্বাচিত করা হয়।
হরিয়ানায় বিজেপি ও জেজেপির জোট ভেঙে গেছে। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন মনোহর লাল খট্টর। এর আগেও রাজ্যে বিজেপি ও জেজেপির জোট ভেঙে যেতে পারে বলে জল্পনা করা হচ্ছিল।
হেমন্ত সোরেন রাত সাড়ে আটটার দিকে ইডি হেফাজতে রাজভবনে পৌঁছে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন। রাজ্যপাল তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন। পদত্যাগ করার পরপরই ইডি টিম সোরেনকে তাদের অফিসে নিয়ে যায়,
দিল্লিতে বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে। নির্বাচনী জয়ের পর অনেক দলের বিধায়কদের ডিনার পার্টি দিয়েছিলেন বসুন্ধরা, যাকে চাপসৃষ্টির রাজনীতি হিসেবে দেখা হয়েছিল।
মিজোরামে ১৫ বছরে তিনজন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন যে সময়ে এটি একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ছিল। রাজ্যটি ১৯৮৭ সালে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা পাওয়ার পর থেকে এই দুটি দলের শাসন দেখেছে। তাও মাত্র তিনজন মুখ্যমন্ত্রীর শাসনে।
অনেক বিশ্লেষক বিশ্বাস করেন যে বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজকে মুখ্যমন্ত্রী মুখ হিসেবে প্রজেক্ট করেনি যাতে প্রতিষ্ঠানবিরোধীতাকে এড়ানো যায়। যদিও শিবরাজ দলের মুখ্যমন্ত্রী পদের দৌড়ে ছিলেন না, তবে প্রচারের পুরো লাগাম তাঁর হাতেই ছিল।
ভাঙড়কে কলকাতা পুলিশের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরই জোড় কদমে তোড়জোড় শুরু করেছে কলকাতা পুলিশ।
আজ বেঙ্গালুরুতে কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী- মনোনীত সিদ্দারামাইয়া এবং তার ডেপুটি ডি কে শিবকুমারের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের আগে, কংগ্রেস রাজ্য মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা বিধায়কদের প্রথম তালিকা প্রকাশ করেছে।
কর্ণাটকের কংগ্রেস নেতা ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া গত চারদিন ধরে দিল্লিতে রয়েছেন। এই সময়ে, তিনি কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খার্গের সাথে কয়েক দফা আলোচনা করেছেন।
কর্ণাটকের কংগ্রেস আইনসভা দল সর্বসম্মতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর নাম নির্বাচন কংগ্রেস সভাপতির সিদ্ধান্তের উপর ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কংগ্রেস হাইকমান্ড সোমবার ডি কে শিবকুমার এবং সিদ্দারামাইয়াকে দিল্লিতে ডেকেছে।