এস জয়শঙ্কর ভারত মালদ্বীপের সম্পর্কের অবনতির দিকগুলো তুলে ধরেন ও নিজের ক্ষোভ উগরে দেন। জয়শঙ্কর বলেন, ভারত সবসময় মালদ্বীপের উন্নয়নের জন্য চেষ্টা করত। আপনার দেশ বরাবর ভারত থেকে সবরকমের সহায়তা পেয়ে এসেছে।
ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন যে এমন অনেক কারণ রয়েছে যা এখনও আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। তিনি আরও বলেন, চিন ২০২০ সালে সীমান্ত চুক্তি ভঙ্গ করেছে। এর পরে আমরা পাল্টা জবাব দিয়েছি।
পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদীকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে বলে অভিযোগ করেছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, 'যে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের হাতিয়ার হিসেবে সন্ত্রাসবাদকে ব্যবহার করে তা গোপন করে না।
রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে সংঘর্ষের পর এটিই হবে দিমিত্রো কুলেবার প্রথম ভারত সফর। সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী চললে মার্চের শেষে কুলেবা ভারতে থাকবেন। এখানে তিনি ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করবেন।
সঙ্কটের সময়ে মালদ্বীপকে ভারত ৪.৫ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছিল। এ ছাড়া করোনার মতো কঠিন সময়ে ভারত উপমহাদেশের দেশে জীবন রক্ষাকারী ভ্যাকসিনের চালান পাঠিয়েছিল।
ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বন্ধু সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার কথা বললেও, তাঁদের চিন-নীতি স্পষ্ট করলেন বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রী ।
বিরাট কোহলির কেরিয়ারের একটি সংজ্ঞায়িত বৈশিষ্ট্য হল খাদের কিনারা বা শেষ প্রান্ত থেকে ফিরে আসার ক্ষমতা।
বিদেশ মন্ত্রী আরও বলেছিলেন যে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার কীভাবে একের পর এক জোরালো সিদ্ধান্ত নেয়, তার বাস্তবায়ন ঘটায়। তা যত কঠিনই হোক না কেন, দেশের নিরাপত্তার সঙ্গে কোনও আপোষ কেন্দ্র সরকার কখনও করেনি ও করবেও না।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কাছে সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ঋষি সুনকের হাতে তিনি তুলে দিয়েছেন একটি ক্রিকেট ব্যাট।
জয়শঙ্কর বর্তমানে পর্তুগাল এবং ইতালিতে তার চার দিনের সফরের শেষ পর্যায়ে রোমে পৌঁছন। তিনি ভারত ও ইতালির মধ্যে গভীরতর অংশীদারিত্বের বিষয়ে সিনেটের সদস্যদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছিলেন।