বৃহস্পতিবার একদিন যেমন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকেছেন অন্যদিকে তেমনই তৃণমূল কংগ্রেসের শৃঙ্খলা কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপি জানিয়েছে কুণাল ঘোষ বিনা আমন্ত্রণেই সোহম মন্ডলের ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন। তিনি যে আসবে তা বিজেপির কোনও নেতা বা মন্ত্রীই জানতেন না। সবাইকে সৌজন্য বোধে সম্ভাষণ করে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বেরিয়ে যান কুণাল।
শনিবার অর্থাৎ ১৬ জুলাই লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা বাদল অধিবেশনের ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সর্বদলীয় বৈঠক বয়কট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
বৈঠকে আনন্দ শর্মা বিজেপির যোগ দেওয়ার বিষয় নিয়ে জেপি নাড্ডার সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। কংগ্রেসের তরফেও এই দাবি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তবে আনন্দ শর্মা বলেছেন, দল বদলের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন।
২০২৪-এর আগে বিধানসভা নির্বাচনে সবচেয়ে বড় মহারণ ছিল উত্তরপ্রদেশ। সেই রাজ্যে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি-এর নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। সামনে আবার আরও কিছু রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। আর এই সব মিটলেই ২০২৪-এর সাধারণ নির্বাচন।
আগামিকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে চলমান বিবাদের মধ্যেই দেশের তিন বাহিনীর শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।
শনিবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বৈঠক করেন দেশের তিন বাহিনীর শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার ও সেনার বাহিনীর ভাইস জেনারেল বিএস রাজু।
ফের রাজ্য কমিটির নের্তৃত্বে দিলীপ ঘোষ। চব্বিশের নির্বাচনের আগে দলের সংগঠন মজবুত করতে দিলীপ ঘোষের হাতেই সংঘঠনের রাশ তুলে দিতে চায় কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব।
সব জল্পনার অবসান। তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরতে চলেছেন অর্জুন সিং। ভাটপাড়ার বাড়িতে বৈঠক করে প্রায় সেই ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন খোদ অর্জুন। ভাঙবেন কিন্তু মচকাবেন স্টাইলে সংবাদমাধ্যমের উত্তর দিয়ে বোঝালেন বিজেপি এখন ক্লোজড চ্যাপ্টার।
বউবাজার মেট্রো প্রকল্পকাণ্ডে মেলেনি স্বস্তি। শুক্রবার সকালে ফের আরও ২ টি বাড়িতে ফাঁটল দেখা গিয়েছে। আর এরপরেই রেলমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। এদিন মেট্রোর সঙ্গে কলকাতা পুরসভার বৈঠক।