বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের এডিজি সিআইডি, এডিজি আইন শৃঙ্খলা, কলকাতার পুলিশ কমিশনার, রাজ্যের মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্র সচিব। দুই কাউন্সিলর খুনের ঘটনা নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। রাজ্যের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
পরবর্তী রণকৌশল ঠিক করতে নয়াদিল্লি রওনা দিলেন পঞ্জাবের হবু মুখ্যমন্ত্রী। ১১৭ আসনের পঞ্জাবে ৯২টি আসন ছিনিয়ে কার্যত রেকর্ড করেছে আম আদমি পার্টি।
বর্তমানে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা হলেও কম। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বুধবার দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৪৫৭৫।
এখন পর্যন্ত আলোচনার ফলে প্যাংগং সো (লেক), গালওয়ান সমস্যার সমাধান হয়েছে। তবে চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ১৪তম দফা আলোচনায় নতুন কোনো অগ্রগতি হয়নি।
রবিবার থেকে প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেন ইস্যুতে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছেন। রাশিয়ার হামলা ও ইউক্রেনের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন। তবে তিনি সবথেকে জোর দিয়েছেন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ থেকে আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধার কাজের ওপর।
ইতিমধ্যেই বেশ প্রথম দফার বৈঠকও হয়ে গিয়েছে ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। কিন্তু কিছুতেই মেলেনি সমাধান সূত্র। অবশেষে ফের আলোচনার রাস্তাতেই হাঁটতে চাইছে দুই দেশ।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে এখনও পর্যন্ত আটকে রয়েছেন বহু ভারতীয়। শনিবার ইউক্রেনে আটকে থাকা ২১৯ জন ভারতীয়কে নিয়ে মুম্বইয়ে অবতরণ করেছিল এয়ার ইন্ডিয়ার বিশেষ বিমান। রবিবার আরও ৬৮৮ জন ভারতীয়কে নিয়ে নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে আরও তিনটি উদ্ধারকারী বিমান।
এর আগে বৃহস্পতিবারও প্রধানমন্ত্রী মোদীর সভাপতিত্বে নিরাপত্তা সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটির বৈঠক হয়। এতে অংশ নেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) অজিত দোভাল।
নবান্নে ইমামি গ্রুপের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার নবান্নে এই বৈঠক হয় বলে সুত্রের খবর। রাজ্যে বিনিয়োগের জন্য বৈঠক সাড়লেন মমতা বন্দোপাধ্যায়। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিনিয়োগ নিয়েই ইমামি গ্রুপের সঙ্গে আলোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
ভারত ইউক্রেনের দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিস্থিতি ও সেদেশে ভারতীয়েদের কীভাবে সাহায্য করা যায় তার পথ খুঁজতে একটি বৈঠক করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার গোটা পরিস্থিতির ওপর নিবীড়ভাবে নজর রাখছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন ইউক্রেনে আটকে পড়া ভারতীয় বিশেষত ছাত্রদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার ওপরেও বেশি জোর দেওয়া হয়েছে।