ভারতীয় বায়ুসেনার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে জয়সলমীরের পিথালা এলাকায়। বলা হচ্ছে, ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছন। দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট দেওয়া হয়নি
ভারতীয় বায়ুসেনার লাইটওয়েট বা হালকা ওজনের যুদ্ধ বিমান (এলসিএ) তেজস মঙ্গলবার অপারেশনাল ট্রেনিং প্রক্রিয়া চলাকালীন ভেঙে পড়ে ওই এলাকায়।
দুর্ঘটনাস্থলে অনুসন্ধানের সময় একটি বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে, যেটি সম্ভবত ভারতীয় বিমান বাহিনীর AN-32 বিমানের ছিল, কারণ ইতিহাসে এর আগে এই এলাকায় কোনো বিমান দুর্ঘটনা ঘটেনি।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, বিমানটি সৌদি আরব থেকে নিকারাগুয়া যাচ্ছিল এবং এতে ৩০০ জনেরও বেশি ভারতীয় যাত্রী ছিলেন। এই যাত্রীদের মধ্যে কয়েকজনকে অবৈধ অভিবাসী বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা প্রথমবারের মতো সারফেস-টু-এয়ার অস্ত্রের এই মহড়ায় অংশগ্রহণ করে এবং এর অপারেশনাল ফিল্ড ট্রায়াল চালায়। বায়ুসেনা জানিয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা বিভিন্ন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে গুলি চালানোর লক্ষ্য অর্জন করেছে।
দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা দুই পাইলটের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে এখন বিমান বাহিনী তাদের বিবৃতিতে বলেছে যে দুই পাইলট গুরুতর আহত হয়েছেন তবে কারও মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেননি। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার কারণ এখনও জানা যায়নি।
কয়েক ডজন বিমান বাহিনীর স্টেশনের দেওয়ালে স্পষ্ট লেখা ছিল কট্টর ব্রিটিশ বিরোধী স্লোগান, যা ব্রিটিশ সরকারকে শঙ্কিত করেছিল। আশঙ্কার জেরে ব্রিটিশরা আর ভারতে শাসনকার্য অব্যাহত রাখতে পারেনি।
শুধুমাত্র বিমান নয়, স্বয়ং জাস্টিন ট্রুডোর আচরণ দেখেও মনে হচ্ছিল যে, তিনি অবস্থায় স্বাভাবিক নেই। তাঁকে ’ছোট শিশু'-র মতো মনে হচ্ছিল।
এয়ারবাস ২০২৫ সালের মধ্যে সেভিলের কারখানা থেকে সরাসরি প্রথম ১৬টি বিমান পাঠাবে। এর পরে, ভারতে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস (TASL) পরবর্তী ৪০টি বিমান তৈরি করবে।
এয়ারবাস ভারতে মোট ৫৬টি বিমান সরবরাহ করবে, যার মধ্যে ১৬টি বিমান ২০২৫ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত অবস্থায় হস্তান্তর করা হবে। অবশিষ্ট ৪০টি বিমান ভারতে Tata Advanced Systems (TASL) তৈরি করবে ও সরবরাহ হবে।