শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া ধর্না অবস্থান চলবে শনিবার পর্যন্ত। ধর্না মঞ্চের পিছনে দুটি আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একটি থেকে সাংগঠনিক কাজ করা হবে।
রাজ্যের পাওনা টাকা কেন্দ্রকে দিতেই হবে, এই দাবি নিয়ে শুক্রবার থেকে ধর্না দিতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কোচবিহার জেলায় একটি প্রশাসনিক বৈঠক করার কথা রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এই বৈঠক থেকেই একাধিক জনকল্যাণমূলক ঘোষণা করতে পারেন তিনি।
তথ্য অনুযায়ী, বর্ধমান থেকে সড়কপথে কলকাতায় ফিরছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখন তার গাড়ির সামনে চলে আসে আরেকটি গাড়ি।
আসন ভাগাভাগি নিয়ে তৃণমূল এবং কংগ্রেসের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে টানাপোড়েন চলছিল। দুই দলের মধ্যে আলোচনায় কাজ না হলে, মমতার দল একাই লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা করে।
শহর জুড়ে যান চলাচল মসৃণ রাখার জন্য প্রতিটি বিভাগের অধীনে অতিরিক্ত বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে দুটি স্তরের নিরাপত্তা বজায় রাখা হয়েছে।
শুভেন্দু অধিকারীর বিরোধিতা খারিজ হয়ে গেছে কলকাতা হাইকোর্টে। এবার ‘সংহতি মিছিল’ করায় কোনও বাধা থাকছে না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ফলত, কোন পথে মিছিল এগোবে, তা স্পষ্ট করেছেন তৃণমূল নেত্রী।
প্রকাশিত বইয়ের তালিকায় কোন কোন বইগুলি রয়েছে, দেখে নিন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পশ্চিমবঙ্গে উত্তর কোরিয়ার কিম জং-এর মতো স্বৈরাচারী সরকার চলছে। তিনি অভিযোগ করেন, বাংলায় গণতন্ত্র স্পষ্টভাবে অনুপস্থিত।
দেগঙ্গার কর্মিসভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'কোনও এজেন্ডা নেই, নেতৃত্ব নেই , রণকৌশল নেই। তারপরেও বিরোধী জোট ইন্ডিয়া গেশের সব আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।'