বুধবার সকালে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং মনোজ মিশ্রের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ থেকে এই রায় দেওয়া হয়েছে। এই রায়ের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজয়ের উচ্ছ্বাস দেখা গেছে গৌতম আদানির সাম্প্রতিক পোস্টে।
জাপানের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থা রিকেন দ্বারা নির্মিত একটি নতুন রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। সেই রিপোর্টে সারা পৃথিবীর মানুষের জন্য জারি করা হয়েছে জরুরি সতর্কতা।
সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষকদের রিপোর্টে বলা হয়েছে মেয়েদের বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছানোর সময় অনেকটাই কমে গেছে।
চেন্নাই-ভিত্তিক একজন ব্যবহারকারী কফি, জুস, কুকিজ, নাচো এবং চিপসের মিশ্রণে ৩১,৭৪৮ টাকা খরচ করে সবচেয়ে বড় অর্ডার করেছেন, এটি বলেছে। একইভাবে, জয়পুরের একজন ব্যক্তি একদিনে ৬৭ টি অর্ডার করার রেকর্ড করেছেন।
ভালো সময় আসতে চলেছে আইটি/ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতকদের। আইটি-তে এবার ১.৫৫ লক্ষ ফ্রেশার নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
রাসায়নিক উপাদান এবং গ্যাসই ডেকে নিয়ে আসতে পারে মৃত্যু। সমীক্ষা বলছে, বিশেষ উপাদান ও গ্যাসের কয়েকটি পারফিউম হার্ট অ্যাটাকের কারণও হয়ে ওঠে।
হিন্দু পক্ষের আইনজীবী মদন মোহন যাদব বলেছেন যে ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক সমীক্ষা (এএসআই) কর্মকর্তারা তাদের উকিল অমিত শ্রীবাস্তবের মাধ্যমে বারাণসী জেলা আদালতে একটি সিল করা খামে জ্ঞানভাপি কমপ্লেক্সের সমীক্ষা প্রতিবেদন পেশ করেছেন।
মহুয়া মৈত্র জানিয়েছেন, বিজেপি সংসদের মধ্যে তাঁর কণ্ঠ অবরুদ্ধ করার জন্য তাঁকে বহিষ্কার করেছে। কিন্তু এবার তিনি সংসদের বাইরে বলবেন।
রিপোর্ট বলেছে "মহুয়া মৈত্রের পক্ষ থেকে অপরাধ সংগঠিত হয়েছে। এই অপরাধমূলক আচরণের জন্য তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির আহ্বান জানানো হয়েছে। কমিটি তাই সুপারিশ করে যে মহুয়া মৈত্র, তৃণমূল সাংসদকে সপ্তদশ লোকসভার সদস্যপদ থেকে বহিষ্কার করা যেতে পারে।"
প্রতিবেদনটি উপস্থাপনের পর মহুয়ার বিরুদ্ধে বহিষ্কার প্রস্তাব আনার প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এদিকে সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন মহুয়া মৈত্র।