ডিফেন্স পিআরও থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অরুণাচল প্রদেশের আপার সিয়াং জেলার টুটিং এলাকায় সকাল ১০.৪০ মিনিটে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি অগ্রিম হালকা হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
পুলিশের পাশাপাশি SDRF টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। এখানে বেসামরিক ও বিমান পরিবহন মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াও টুইট করে এই দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন।
দেশীয়ভাবে তৈরি চারটি লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার সোমবার ভারতীয় বায়ুসেনার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বায়ু সেনার ১৪৩ হেলিকপ্টার ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার বা এলসিএইচ হল একটি মাল্টি-রোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার। এই উন্নত প্রযুক্তি এভিওনিক্স ও প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবস্থায় সজ্জিত।
ভারতীয় বিমান বাহিনী রাশিয়ান Mi35 এবং Mi25 হেলিকপ্টারগুলিকে কমব্যাট জোন হেলিকপ্টার হিসাবে ব্যবহার করছিল, যার মধ্যে একটি স্কোয়াড্রন পর্যায়ক্রমে বাদ দেওয়া হয়েছে এবং এলসিএইচ অন্তর্ভুক্ত করার পরে এমআই ৩৫ কে ওভারহল করার জন্য পাঠানো হতে পারে।
বেলুচিস্তান প্রদেশের হারনাই জেলার খোস্ট এলাকার পাশে হেলিকপ্টারটি আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে মাঝ আকাশেই বিধ্বস্ত হয়ে যায়। ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ২ মেজর সহ ৬ পাক সেনার।
অনাবৃষ্টিতে হাহাকার চলছে বিহারের একাধিক জেলায়। কেন্দ্রের কাছে বিহারের পরিস্থিতি যাচাই করে দেখারও অনুরোধ করা হয়। এই মর্মে শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার রাজধানী পাটনা থেকে হেলিকপ্টারে খরা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যান।
তদন্তকারী ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জানিয়েছেন একটি রবিনস আর ৪৪ হেলিকর্টার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে একটি জনাকীর্ণ সমুদ্র সৈকতের কাছে ডুবে যায়। এই সংস্থার সঙ্গেই ন্যাশানাল ট্রান্সপোর্টেশন বোর্ড দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। মিয়ামি বিচ পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডগুলি ঘটনাস্থলে ছিল।
টাটা ন্যানো (Tata Nano) গাড়িকে হেলিকপ্টারে (Helicopter) বানালেন বিহারের (Bihar) মেকানিক। তাঁর দাবি, এটা আত্মনির্ভর ভারতের (Atmanirbhar Bharat) জ্বলন্ত উদাহরণ।
প্রথমবারের পাইলট ছাড়াই উড়ল মার্কিন ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার (Black Hawk Helicopter)। কেন্টাকি থেকে একটি পরীক্ষামূলক উড়ানের জন্য ব্যবহার করা হয় কম্পিউটার সিমুলেশন।
কপ্টারটিতে চারজন সেনা আধিকারিক ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তবে তারা প্রত্যেকেই সুরক্ষিত ও নিরাপদে অবতরণ করতে পেরেছেন বলে জানা গিয়েছে।