করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট BF-7 সামনে আসার পরই চিকিৎসক আর গবেষকদের একাধিক বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। ভারতের সঙ্গে চিন-সহ একাধিক দেশে নতুন করে বাড়ছে কোভিড -১৯ সংক্রমণ। এই অবস্থায় সবথেকে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে ২০২৩ সালে কি নতুন করে হবে লকডাউন।
শুধু ভারতে নয় গোটা বিশ্বেই নতুন করে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। ফিরে আসছে ২০২০-২১ সালের ভয়ঙ্কর স্মৃতি। এই অবস্থা আবার ফিরে আসবে কিনা তা নিয়েও আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, লকডাউন নতুন করে হবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ২০২৩। এই বছর কোভিড-১৯ কী রূপ নেবে তা নিয়ে আলোচনা করছেন জ্যোতিষীরা।
করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট BF-7 সামনে আসার পরই চিকিৎসক আর গবেষকদের একাধিক বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। ভারতের সঙ্গে চিন-সহ একাধিক দেশে নতুন করে বাড়ছে কোভিড -১৯ সংক্রমণ। এই অবস্থায় সবথেকে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে ২০২৩ সালে কি নতুন করে হবে লকডাউন। করোনার কারণে লকডাউন হবে কি না তা জানার আগ্রহ অনেকেরই, তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক নতুন বছরে লকডাউন থাকবে কি না, জ্যোতিষীদের কী আছে।
কোভিড -১৯ লকডাউন সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী-
আগামী ১৭ জানুয়ারি শনিদেব কুম্ভরাশিতে প্রবেশ করছেব। কুম্ভে শনির এই ট্রানদজিটের প্রভাব শুক্র ও রাহুর অবস্থান মহামারি সংক্রান্ত লকডাউন পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। কিন্তু পাল্টা বৃহস্পতি ও সূর্যের সঠিক অবস্থানের জন্য লকডাউন হালক করার মত পরিস্থিতিও তৈরি হচ্ছে। তবে করোনাভাইরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় তরঙ্গে গ্রহগুলির যে অবস্থান ছিল বর্তমানে আর সেই অবস্থায় নেই। আর সেই কারণে বেশি সংখ্যক মানুষকে সমস্যায় পড়তে হবে না বলেও মনে করছে জ্যোতিষীরা।
একদল জ্যোতিষের মতে মকর রাশিতে বুধের রাশি পরিবর্তনের কারণে শুক্রের বিপরীত ও ডিগ্রি পরিবর্তনের একটি যোগ তৈরি হয়েছে। আর সেই কারণেই প্রথমেই লকডাউন আরোপ করা হবে না। যদি সংক্রমণের মাত্রা না কমে তাহলেই লকডাউন সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করতে পারে সরকার। জ্যোতিষমতে মাত্র কয়েক দিনের জন্য লকডাউন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কঠোর লকডাউন হবে না মনেও মনে করছেন তাঁরা। ১৪ জানুয়ারি থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়টা খুব একটা ভাল যাবে না বলেও আশঙ্কা রয়েছে।
অনেকে মনে করছেন মধ্য জানুয়ারি থেকে মধ্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করোনা সংক্রমণ বাড়তে পারে। সেই সময়ই কোনও কোনও এলাকায় মৃদু লকডাউন হতে পারে। তবে কোনওভাবেই কঠোর লকডাউন জারি হবে না বলেও নিশ্চিত করেছেন জ্যোতিষীরা।
জ্যোতিষীদের একাংশের মতে, করোনার এই নতুন রূপটি B, M, I, G, D, N, A, L অক্ষর দিয়ে শুরু হওয়া নামের শহরগুলিতে অন্যদের তুলনায় বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তাই এই নাম দেওয়া শহরের মানুষদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত এবং কোভিড নির্দেশিকা অনুসরণ করা উচিত। যাতে যেকোনো ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যায়।\
আরও পড়ুনঃ
দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে? স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্যে একদিনে আক্রান্ত ৯৯
মহিলাদের থেকে পুরুষদের মধ্যে কোভিডে মৃত্যুর হার বেশি কেন? বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেলেন এর উত্তর