প্রবাল ধারণের সময় এই নিয়মগুলি অবশ্যই মেনে চলুন

  • প্রবালকে হিন্দিতে মুংগা, সংস্কৃতে বিদ্রুম ভৌমরত্ন বলা হয়
  • রত্নটি অস্বচ্ছ কঠিন ও বিভিন্ন রং-এর হয়
  • রত্নটি ভূমধ্যসাগরে, লোহিত সাগরে, জাপান, ইটালির নেপলস অঞ্চলে পাওয়া যায়
  • দাগশূন্য বা ফাটল ছাড়া, শক্ত, পুরু মসৃণ হলে সেই প্রবাল শুভ ফল দেয়

deblina dey | Published : Aug 9, 2019 4:53 AM IST

প্রবাল হল অ্যান্থজোয়া শ্রেনীভূক্ত এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ। প্রবালকে হিন্দিতে মুংগা, সংস্কৃতে বিদ্রুম ভৌমরত্ন, অঙ্গারক মণি, রক্তাংগ, অম্বুধিবল্লভ ইত্যাদি বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। রত্নটি অস্বচ্ছ কঠিন ও বিভিন্ন রং-এর হয়।  রত্নটি ভূমধ্যসাগরে, লোহিত সাগরে, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, স্পেন, মরিশাস, মালায়েশিয়া এবং ইটালির নেপলস অঞ্চলে পাওয়া যায়। তবে জ্যোতিষীদের মতে, গাঢ় লালবর্ণ যুক্ত প্রবাল বিশেষ ফলপ্রদান করে থাকে। দাগশূন্য বা ফাটল ছাড়া, শক্ত, পুরু মসৃণ হলে সেই প্রবাল শুভ ফল দেয়। প্রবাল গাঢ় লাল রক্তবর্ণের, কমলা এবং সাদা রং-এরও হতে পারে। 
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, প্রবাল ব্যবহারের ফলে সম্পদ বৃদ্ধি, ভূসম্পত্তি লাভ, চর্মরোগ নিবারণ এবং মঙ্গল গ্রহের প্রতিকারার্থে এই রত্ন ব্যবহার করা হয়।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য ১০-১২ রতি প্রবাল ধারণ করা উচিত। মঙ্গলবার দিন স্নানের পর ইষ্টদেবতাকে স্মরণ করে তবেই এই রত্ন ধারণ করা উচিত। প্রবাল ধারণ করতে হলে অবশ্যই তামা, রূপো বা সোনার ধাতুর ব্যবহার করে তবেই ধারণ করা প্রয়োজন।
রক্ত প্রবালকে শোধন করার জন্য কাঁচা দুধে রক্তচন্দন দিয়ে তবেই শোধন করা হয়। এছাড়া অনেকে আবার গ্রহ পূজো করে প্রবাল শোধন করার পরামর্শও দেন। প্রবাল সমসময় অনামিকায় ধারণ করতে হয়। 

Share this article
click me!