৬০ বছরে ইতিহাসিক ছবি মুঘল-ই-আজম, স্ক্রিনপ্লে এবার অস্কার লাইবেরিতে

  • ৬০ বছর অতিক্রান্ত মুঘল-ই-আজম
  • ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের অনবদ্য সৃষ্টি
  • তা সকলের কাছে তুলে ধরার অভিনব প্রয়াস
  • অস্কার লাইবেরিতে জায়গা করে নিল এই ছবি

ঐতিহাসিক ছবি মুঘল-ই-আজমের ৬০ বছরের পূর্তি। সপ্তাহভর তা সেলিব্রেশনের ডাক দিলেন প্রয়াত পরিচালক কে আসিফের পুত্র আকবর আসিফ। পেয়ার কিয়া তো ডারনা কেয়া গানে আজও দর্শকদের মনে সেই একই ছবি ধরা দেয়। ঝাঁ চকচকে সেট, এলিগেন্ট মধুবালা ও বাদশাহি মাহল, উপস্থাহনা থেকে শুরু করে অভিনয়, প্রতিটা ধাপেই যেন এই ছবি নিজেকে গড়ে তুলেছিল এক নয়া লুকে, যা আজও ভারতীয় ছবির ইতিহাসের পাতায় এক উজ্জ্বল নিদর্শণ হয়েই থেকে গিয়েছে, সেই ঐতিহাসিক সৃষ্টিকে এবার নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে অভিনয় প্রসায় নিলেন ছবির পরিচালক প্রয়াত কে আসিফের পুত্র। 

Latest Videos

 

আকবর আসিফ একজন ব্যবসায়ী। কর্মসূত্রে থাকেন তিনি বিদেশে। বাবার এই সৃষ্টির ৬০ বছরে তিনি তা চলচ্চিত্র জগতের সবথেকে জনপ্রিয় লাইবেরি অস্কারে রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন। এবার এই ছবি মিলবে সেখানেই। সম্প্রতি অস্কারের সঙ্গে মুঘল-ই-আজমের ক্রিনপ্লে শেয়ার করার প্রকাশ্যে আনেন আকবর। তিনটি ভাষায় মিলবে এই ছবি, ইংরেজি, রোমান ও হিন্দি। পৃথ্বীরাজ কাপুর, দীলিপ কুমার ও মধুবালার অনবদ্য সমীকরণে তৈরি এই ছবির স্বাদ গ্রহণে এবার সামিল গোটা বিশ্ব। 

 

 

আসিফের কথায়- এই ছবির গল্প এক অনবদ্য টিমের কঠিন সাধনার ফল। যা ভারতের হিন্দি ছবির ইতিহাস রচনা করেছে। এই ছবিকে সঠিক মর্যাদা দিতেই এবার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এই ছবি দেখবে ও অনেক কিছু জানবে আমার বিশ্বাস। ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ৫ অগাস্ট ১৯৬০ সালে। বুধবার তার ৬০ বছরের পূর্তিতে তাই আরও একবার পুরোনো স্মৃতিতে ভাসল চলচ্চিত্র জগত।  

Share this article
click me!

Latest Videos

'মমতার জন্যই রোহিঙ্গারা বাংলা দিয়ে ঢুকে সারা ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে' বিস্ফোরক দাবী Suvendu Adhikari-র
ভাইরাল বেলডাঙায় সংঘর্ষের আগে চাঞ্চল্যকর এক ভিডিও, দেখুন কী বলছেন এই ব্যক্তি | Beldanga Viral Video
‘কী সাহস! বলছে রাম মন্দির ভাঙবে!’ মহারাষ্ট্রের মাটিতে বিস্ফোরক শুভেন্দু! | Suvendu Adhikari News
ট্যাব কেলেঙ্কারিতে নয়া মোড়! এবার পুলিশের জালে দিনহাটার এক শিক্ষক, দেখুন | Bengal Tab Scam
‘কল্যাণবাবুর খাওয়া-বলা সব উল্টোপাল্টা’ সুকান্ত মজুমদারের ঝাঁঝালো টনিক কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে