২০২৪ সালে স্টার্টআপ-এর সংস্থা দাঁড়িয়েছে ১১৮৩২০টি। তবে এই ক্ষেত্রে মহিলাদের ক্ষমতায়ণ দেখার মত।
স্টার্টআপ ইন্ডিয়া স্বাধীন ভারতে সবথেকে সফল একটি কার্যক্রম বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। আধুনিক ভারতে চাকরি তৈরির অন্যতম ঠিকানাই স্টার্টআপ সংস্থাগুলি। আগামী দিনে আরও চাকরি তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। বর্তমানে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম হিসেবে পরিচিত।
১৬ জানুয়ারি ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রোগ্রাম চালু করেছিলেন। দেখতে দেখতে ১ বছর হতে চলল। নতুন ব্যবসাকে উৎসাহিত করতে ও উদ্যোক্তাগের জন্য একটি উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে স্টার্টআপ ইন্ডিয়া স্কিম চালু করা হয়েছিল। ২০১৬ সালে ভারতে মাত্র ৩০০টি স্টার্টআপ সংস্থা ছিল। ২০২৪ সালে স্টার্টআপ-এর সংস্থা দাঁড়িয়েছে ১১৮৩২০টি। তবে এই ক্ষেত্রে মহিলাদের ক্ষমতায়ণ দেখার মত। কারণ বর্তমানে ভারতে মহিলা পরিচালিত স্টার্টআফ সংস্থা রয়েছে ৫৪৫৬৯টি। ১১৪৯০২ টি স্টার্টআপের মধ্যে ৫৪ হাজারেরও বেশি সংস্থা মহিলা পরিচালিত।
হিসেব বলছে ৪৫ শতাংশেরও বেশি স্টার্টআপ শহরে রয়েছে। যারমধ্যে ১২.২ লক্ষেরও বেশি সরাসরি চাকরি দিতে প্রস্তুত। এটি দেশের অর্থনীতির ক্ষেত্রেও অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রেও এই স্টার্টআপ সংস্থাগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। স্টার্টআপ ইন্ডিয়া চালু হওয়ার পর থেকে ভারতের ছবি দ্রুত বদলে যাচ্ছে। তরুণদের প্রবণতা হল ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম হয়ে উঠেছে। এখন পর্যন্ত দেশে 1.18 লক্ষেরও বেশি স্টার্টআপ রয়েছে যা DPIIT দ্বারা স্বীকৃত।