করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মাত্রা বেড়েই চলছে। এই অবস্থায় ক্রমশই চাহিদা বাড়ছে টিকা এখনও পর্যন্ত ভারতে ড্রাগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মাত্র তিনটি টিকাকেই জরুরি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। তারমধ্যে কোভিশিল্ড ও কোভ্যাকসিন- করোনা মহামারির রুখতে এই দুটি টিকাই ব্যবহার করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছেন ইতিমধ্যেই ভারতে এসে গেছে রাশিয়ার তৈরি করোনাভাইরাসের টিকা স্পিটনিক ভি। আগামী সপ্তাহ গেথে এটি ভারতের বাজারে পাওয়া যাবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
মাত্র ১২ দিন, করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় তরঙ্গে ভেসে গেল ছোট্ট দুই ব
নীতি আয়োগের সদস্য ভিকে পাল এএনআইকে জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহেই ভারতের বাজারে পাওয়া যাবে স্পুটনিক ভি। রাশিয়া থেকে ইতিমধ্যেই এটি ভারতে পাঠান হয়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে এটি ভারতে বিক্রি করা যাবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে স্পুটনিক ভি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। প্রবীন স্বাস্থ্য কর্তা আরও জানিয়েছেন আগামী জুলাই মাসে ভারতেরই স্পুটনিক ভি-এর উৎপাদন শুরু হবে। চুক্তি অনুযায়ী এটি ১৫ কোটিরও বেশি ভ্যাকসিনের ডোজ উৎপাদন করবে। দেশে করোনাভাইরাসের তিনটি ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হচ্ছে। কোভিশিল্ড, কোভ্যাকসিন ও স্পুটনিক ভি। রাশিয়া থেকে স্পুটনিক ভি আমদানি করার অনুমোদন পেয়েছে ডক্টর রেড্ডির সংস্থা। ভারতে স্পুটনিক ভি এলেও এখনও সর্বত্র পাওয়া যায় না। আগামী সপ্তাহ থেকে সংকট কাটবে বলেও আশা করা হচ্ছে।
করোনার কোপে চাকরির পরীক্ষা, পিছিয়ে গেল UPSC-র সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা ... R
রাশিয়া তৈরি করছে স্পুটনিক ভি। তুলনামূলকভাবে ধীর গতিতেই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে। নিজের দেশেও এই ভ্যাকসিন ব্যবহার করছে। রাশিয়ার দাবি স্পুটনিক ভি-র কার্যকারিতা প্রায় ৯৫ শতাংশ। দেশের প্রয়োজনীয় চাদিহা মিটিয়ে অল্পমাত্রা এই ভ্যাকসিন বিদেশে সরবরাহ করা হচ্ছে। বেশ কটেকটি দেশ ইতিমধ্যেই জরুরি ব্যবহারের জন্য স্পুটনিক ভি-র প্রথম ব্যাচটি হাতে পেয়েছে। এবার ভারতেও বাজারেও দেখা যাবে এই করোনা টিকা।