সারা দেশে শুরু হয়েছে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর উৎসব। জন্মাষ্টমীর দিন বাল গোপালকে অবশ্যই ভোগ হিসেবে মাখন নিবেদন করা হয়। কারণ বাল গোপাল মাখন খুব ভালোবাসেন। কৃষ্ণের প্রিয় সাদা মাখন খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
সারা দেশে শুরু হয়েছে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর উৎসব। জন্মাষ্টমীর দিন বাল গোপালকে অবশ্যই ভোগ হিসেবে মাখন নিবেদন করা হয়। কারণ বাল গোপাল মাখন খুব ভালোবাসেন। কৃষ্ণের প্রিয় সাদা মাখন খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। প্রথম কারণ হল সাদা মাখন হলুদ মাখনের চেয়ে দ্রুত হজম হয়। সাদা মাখন অনেক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ যা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। সাদা মাখন খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এছাড়াও, এটি খেলে শরীর তাত্ক্ষণিক শক্তি পায়। তাহলে চলুন জেনে নিই সাদা মাখন খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।
সাদা মাখনের উপকারিতা
১. সাদা মাখন খেলে শরীর তাৎক্ষণিক শক্তি পায়। সাদা মাখনে ক্যালরির পরিমাণ বেশি থাকায় তা খেলে শরীর তাৎক্ষণিক বল পায়। তাই জ্বর বা ভাইরাল ফিবারে অসুস্থ ব্যক্তিকে সাদা মাখন খাওয়ানো যেতে পারে।
২. হাড় মজবুত করতে সাদা মাখন খাওয়া খুবই উপকারী। সাদা মাখনে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়, যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। যাদের বাতের ব্যাথা থাকে বা হাড়ের সমস্যা থাকে তারা প্রতিদিনের ডায়েটে এক চামচ সাদা মাখন রাখতেই পারেন।
৩. থাইরয়েড থাইরয়েড রোগীদের অবশ্যই সাদা মাখন খাওয়া উচিত। কারণ সাদা মাখনে রয়েছে আয়োডিন, যা থাইরয়েড গ্রন্থিকে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি, এটি সেবন করলে থাইরয়েডের কারণে গলা ফোলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হলুদ যে মাখন কিনতে পাওয়া যায় তার থেকে সাদা মাখন খেতেও অনেক বেশি সুস্বাদু। ভাত বা রুটির সঙ্গে প্রতিদিনের জায়েটে অল্প করে বা এক চামচ মাখন রাখতেই পারেন। তাতে এগুচ্ছ রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। এই মাখন খুব ঠান্ডা বলেও দাবি করের চিকিৎসকরা।