পৌরাণিক কাহিনীতে উল্লেখ রয়েছে, অত্যাচারী রাজা হিরণ্যকশিপু প্রজাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন ঈশ্বরের আরাধনা না করার। তবে তাঁর ছেলে প্রহ্লাদ ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর একনিষ্ঠ ভক্ত। অত্যাচারী বাবার আদেশ অমান্য করেই তিনি দিনরাত বিষ্ণুর আরাধনা করতেন। হিরণ্যকশিপু সেকথা জানতে পারায় ছেলেকে মৃত্যুদন্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি প্রহ্লাদকে তার বোন হোলিকার কোলে বসিয়ে দু'জনের গায়েই আগুন ধরিয়ে দেন। ভগবান বিষ্ণুর বরে প্রাণে রক্ষা পান প্রহ্লাদ। পুড়ে ছাই হন হোলিকা। সেই বিশ্বাস থেকে আজও পালিত হয় ন্যাড়া পোড়া।