করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ফের কাবু করছে গোটা বিশ্বকে। একের পর এক দেশে ঝড়ের গতিতে বেড়ে চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। হু হু করে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। ফের লকডাউনের পথে বেশ কিছু দেশ। করোনার বাড়বাড়ন্তে ফের ওয়ার্ক ফ্রম হোমের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেশিরভাগ সংস্থা। কিন্তু একটানা কাজ করতে গিয়ে পিঠের যন্ত্রনায় কাবু, ঘুমোতে পারছেন না, ব্যথায় ঘুমও আসছে না। কী করবেন, আর কী করবেন না, জেনে নিন কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
বাড়িতে থেকে কাজ করতে গিয়ে কোনও কিছুরই হিসেব রাখছেন না অনেকেই। না সময়ের হিসেব না ঘুমের হিসেব। আর এতেই ডেকে আনছেন বড় বিপদ।
211
বাড়িতে থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। করোনার নানা খবর নিয়ে দুশ্চিন্তায় রাতে ঘুম আসছে না। একদিকে বাড়ির কাজ অন্যদিকে অফিসের কাজ সামলাতে গিয়ে শারীরিক পরিশ্রম বেশি পড়ছে, আর তার প্রভাব পড়ছে ঘুমের উপর।
311
কাজের সময়ের বাইরে সমস্ত দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলে নিজের একটি রুটিন বানিয়ে ফেলুন। সেই রুটিনের মধ্যেই নিজের ঘুমের সময় নির্ধারণ করুন।তবে দুপুরে খাওয়ার পর ঘুম একেবারেই নয়, রাতে ঠিক সময়ে ঘুম যেন হয় সেইদিকে খেয়াল রাখুন।
411
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ফের কাবু করছে গোটা বিশ্বকে। করোনার বাড়বাড়ন্তে ফের ওয়ার্ক ফ্রম হোমের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেশিরভাগ সংস্থা। কিন্তু একটানা কাজ করতে গিয়ে পিঠের যন্ত্রনায় কাবু, ঘুমোতে পারছেন না।
511
একটানা বাড়িতে বসে কাজ করলে শরীরের যেমন ক্ষতি তেমনই বড় বিপদ আসতে চলেছে আপনার সামনে।
611
বাড়িতে একটানা বসে কাজ করাটাও ভাল লক্ষণ নয়, তাই সময় করে একটু হাটাহাটি করে নিন।
711
নিয়মিত শরীরচর্চা করলে ঘুম ভাল নয়। ভাল ঘুম হলেও শরীরও ভাল থাকবে। যারা ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছেন তাদের মধ্যে এই না ঘুমানোর প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে।
811
বিশেষজ্ঞদের মতে, পিঠের যন্ত্রনায় এক্সারসাইজের পাশাপাশি হট ব্যাগের শেকও নিতে পারেন। পারলে সকাল এবং সন্ধ্য়াবেলা একটু প্রাণায়াম করলেও উপকার পাবেন।
911
সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ১০ জনের মধ্যে ৭ জনই ব্যথা এবং ঘুম না হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। যারা এই বাড়ি থেকে কাজ করছেন , তারা হাজারো কাজের মধ্যেও নিজের ঘুমের সময় বার করে নিন আলাদা করে।
1011
ল্যাপটপ নিয়ে যারা কাজ করছেন তারা বিছানায় বসে কাজ না করার চেষ্টা করুন। বিশেষ করে কাজের জায়গাটি আলাদা করাই সবথেকে ভাল। ঘুমের সময় অফিস ভুলে রিল্যাক্স করুন।
1111
ঘুমানোর আগে হালকা ব্যায়াম করেও নিতে পারেন এতেও ঘুম ভাল আসবে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয হল ঘুমের সময় মোবাইলটা সবার আগে দূরে রাখুন।