মাছ ভাতের পরেই বাঙালির প্রিয় খাদ্যের তালিকায় রয়েছে ডিম। সকালের ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনারে সাধারণ ডিমের ঝোল, সকালের জল-খাবার হোক বা দুপুরের ভাত অথবা রাতে রুটি। এই সমস্ত সময়ে ডিম সকলের প্রিয়। ডিম পুষ্টির সেরা স্টোর হাউস। প্রতিটি ব্যক্তির শরীরের ওজন অনুযায়ী প্রোটিন খাওয়া দরকার। ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুমগুলিতে প্রোটিন থাকে তবে সাদা অংশে এর পরিমাণ বেশি থাকে। প্রতিটি ব্যক্তির শরীরের ওজন অনুযায়ী প্রোটিন খাওয়া দরকার। ৬০ কেজি ওজনের একজন ব্যক্তির দিনে ৬০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া দরকার। তবে উচ্চ কোলেস্টেরল এর সমস্যা থাকলে ডিমের কুসুম এড়ানো উচিত। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশ বলছে ডায়াবেটিস এবং কিডনিজনিত রোগীদের ডিম এড়ানো উচিত। জেনে নিন ডিমের ১০টি উপকারীতা।