কোভ্যাক্সিন প্রথম দফার ফলাফলে নজর রাখুন, সেপ্টেম্বর থেকেই দ্বিতীয় পর্যায়ের মানবিক ট্রায়াল শুরু

চলতি সপ্তাহের প্রথমেই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধ গবেষণায় সাফল্য পেয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন রুশ প্রধান ভয়্লাদিমির পুতিন। খুব তাড়াতাড়ি সেটি জনগণের ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়া হবে বলেও জানান হয়েছে। তারপর একসপ্তহ পার হয়নি, তারই মধ্যে দ্বিতীয় সন্তোষজনক খবর শোনাল ভারত। প্রথম পর্বের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরীক্ষায় রীতিমত ভালো ফল করছে ভারতের আবিষ্কৃত করোনা প্রতিষেধক কোভ্যাক্সিন। এই প্রতিষেধ যথেষ্ট নিরাদপ বলেই দাবি করা হয়েছে। পাশাপাশি সেপ্টেম্বর থেকে দ্বিতীয় পর্যয়ায়ের গবেষণা শুরু করা হবে বলেও জানান হয়েছে। ভারত বায়োটেকের সঙ্গে সরকারি সংস্থা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর) যৌথ উদ্যোগেই করোনা প্রতিষেধকের গবেষণার কাজে ব্রতী হয়েছিল। জুলাই মাস থেকেই ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। প্রয়োগ করা হয়েছে মানব দেহে। 

Asianet News Bangla | Published : Aug 14, 2020 9:24 AM IST / Updated: Aug 14 2020, 03:06 PM IST
110
কোভ্যাক্সিন প্রথম দফার ফলাফলে নজর রাখুন, সেপ্টেম্বর থেকেই দ্বিতীয় পর্যায়ের মানবিক ট্রায়াল শুরু

কোভ্যাক্সিনের প্রথম পর্যায়ের পরীক্ষা সাফল। ভারত বায়োটেক আর আইসিএমআর এর পক্ষ থেকে জানান হয়েছে প্রথম পর্বের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফল অনুসারে এই প্রতিষেধক নিরাপদ। দ্বিতীয় পর্যায়ের গবেষণা শুরু হতে পারে সেপ্টেম্বর থেকে। 

210

হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ আর ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির যৌথ প্রচেষ্টায় তৈরি হয়েছে করোনাভাইরাসের সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রতিষেধক কোভ্যাক্সিন। যাকে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি প্রতিষেধক বললে ভুল হবে না। 

310

রোহতকের বিশেষজ্ঞ ও গবেষক দলের প্রধান সবিতা বর্মা জানিয়েছেন এখনও পর্যন্ত টিকা গ্রহণকারী কোনও স্বেচ্ছাসেবীর মধ্যে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। তাই প্রাথমিক পরীক্ষার পর এটিকে নিরাপদ হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়েছে। 

410

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন প্রতিষেধকের অনাক্রম্যতা বা অ্যান্টিবডি পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা শুরু হয়েছে। প্রথম পর্যায়ের পরীক্ষা শেষ হয়েছে বলেই আশা করা যায়। 

510

 ভারতের প্রায় ১২টি  এলাকায় ৩৭৫ জন স্বেচ্ছাসেবীর ওপর প্রথম দফায় প্রয়োগ করা হয়েছিল। প্রথম দফায় প্রত্যেক ব্যক্তিকে ২টি করে ডোস দেওয়া হয়েছিল। 

610

 দিল্লির অল ইন্ডিয়ার মেডিক্যাল সায়েন্সের বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, তাঁরা স্বাস্থ্যবান স্বেচ্ছাসেবীদের দ্বিতীয়বার ডোজ দেওয়ার প্রক্রিয়া মধ্যেই রয়েছেন। তাঁরাও এখনও পর্যন্ত রোগীদের মধ্যে কোনও রকম বিরুপ প্রক্রিয়া দেখেননি। 

710

ভারত বায়োটেকের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে প্রতিষেধকটি তৈরির জন্য তাঁদের ওপর প্রচণ্ড চাপ রয়েছে। কিন্তু তাঁরা কোনও রকম তাড়াহুড়ো করতে রাজি নন। 

810

বিশ্বমানের ও নিরাপদ প্রতিষেধক তৈরি করতে তাঁরা বদ্ধপরিকর। আর সেই কাজে তাঁরা ব্রতী রয়েছেন। মানুষের জীবন তাঁদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান হয়েছে। 

910

শুধু ভারত বায়োটেক নয়। ভারতে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কারের কাজে ব্রতী হয়েছে জিডাস ক্যাডিলাও। ওই সংস্থার তৈরি প্রতিষেধকও মানব শরীরে প্রয়োগ করা হয়েছে। 
 

1010

অন্যদিকে অক্সফোর্ডের আবিষ্কৃত প্রতিষেধক উৎপাদনের তৈরি চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট। তাদের তৈরি প্রতিষেধক বিক্রি হবে মাত্র ২২৫ টাকায়। 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos