ভারতীয় সেনায় হতে পারে বিদ্রোহ, ষড়যন্ত্রের জাল বোনা হচ্ছে বিদেশে - বিস্ফোরক দাবি এনআইএ-র

ভারতীয় সেনার ভিতর হতে পারে বিদ্রোহ। বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ করল জাতীয় তদন্ত সংস্থা বা এআইএ। তারা জানিয়েছে এর জন্য ষড়যন্ত্র করছে খালিস্তানিরা। আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডার মাটিতে বসে জাল বোনা হচ্ছে সেই যড়যন্ত্রের।

 

amartya lahiri | Published : Dec 11, 2020 11:01 AM IST / Updated: Dec 31 2020, 02:44 PM IST

16
ভারতীয় সেনায় হতে পারে বিদ্রোহ, ষড়যন্ত্রের জাল বোনা হচ্ছে বিদেশে - বিস্ফোরক দাবি এনআইএ-র

এনআইএ জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক খালিস্তানিপন্থী সংগঠন শিখস ফর জাস্টিস বা এসএফজে ভারতীয় সেনার শিখ কর্মীদের মধ্যে ভারত বিরোধী অনুভূতি উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে। দেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে উত্সাহিত করা চেষ্টা করছে।

 

26

এর পাশাপাশি, কাশ্মীরের যুবকদেরও উগ্রপন্থায় উৎসাহ দিচ্ছে। তারা খোলাখুলি ভারত থেকে কাশ্মীরকে বিচ্ছিন্ন করার বিষয়ে সমর্থন জানাচ্ছে।

 

36

এই অবস্থায় এসএফজে-র প্রধান পৃষ্ঠপোষক - গুর্পতবন্ত সিং পান্নুন, হরদীপ সিং নিজ্জর এবং পরমজিৎ সিং ওরফে পাম্মাকে ইউএপিএ আইন-এর অধীনে 'সন্ত্রাসবাদী' হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পান্নুন থাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, নিজ্জর কানাডায়, এবং পাম্মা থাকে ব্রিটেনে।

 

46

এনআই-এর মুখপাত্র জানিয়েছেন, ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব এবং আরও বেশ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইটে প্রচুর অ্যাকাউন্ট খুলে দেশদ্রোহের প্রচার চালাচ্ছে তারা। অঞ্চল ও ধর্মের ভিত্তিতে ভেদাভেদ তৈরি করে যুব সমাজকে ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। অশান্তি সৃষ্টি করতে, একতা নষ্ট করতে এবং সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের জন্য তহবিল সংগ্রহ করছে তারা।

 

56

শুধু ওই তিনজন এসএফজে-র প্রধান পৃষ্ঠপোষককে সন্ত্রাসবাদী হিসাবে চিহ্নিত করাই নয়, ইউএপিএর অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং কানাডায় বসবাসকারী মোট ১৬ জন এসএফজে সদস্য-এর বিরুদ্ধে ভারতে ধর্ম ও অঞ্চলের ভিত্তিতে ভেদাভেদ সৃষ্টি এবং দেশদ্রোহী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এরমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭ জন, ব্রিটেনের ৬ জন এবং কানাডার ৩ জন বাসিন্দা রয়েছে।

 

66

তারা প্রত্যেকেই 'খালিস্তান' গঠনের জন্য  'গণভোট ২০২০'-র অধীনে সম্মিলিত, নিবিড় বিচ্ছিন্নতাবাদী অভিযান চালানোর সংগঠিত ষড়যন্ত্রের অংশ বলে দাবি করা হয়েছে। শিখ ফর জাস্টিস ,সংগঠনটিকে আগেই ইউএপিএ-র আওতায় একটি 'নিষিদ্ধ সংগঠন' হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল।

 

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos