সোমবার, নতুন আইনে মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষকর করার খবর পাওয়ার পর চিনা বিদেশ মন্ত্রক বলেছে, বেজিং তিব্বত বিষয়ে এই নয়া মার্কিন আইনটিকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে। তিব্বত সম্পর্কিত সমস্ত বিষয়ই চিনের অভ্যন্তরিন বিষয় বলে আবার জানানো হয়েছে। অন্যদিকে, ভারতের ধর্মশালা থেকে নির্বাসিত তিব্বত সরকার বা সেন্ট্রাল টিবেটান অ্যাডমিনিস্ট্রেশন-এর প্রধান লোবসাং সাঙ্গে বলেছেন, এই আইনটি তিব্বতীদের পক্ষে 'আশা ও ন্যায়বিচারের শক্তিশালী বার্তা'। তিনি আরও বলেন, তিব্বতী জনগণের ধর্মীয় স্বাধীনতা, মানবাধিকার, পরিবেশ রক্ষার অধিকার এবং নির্বাসিত তিব্বতি গণতন্ত্র রক্ষার জন্য মার্কিন সমর্থন জোরদার করেছে এই আইন।