চাওয়ালা থেকে আজ তিনি প্রধানমন্ত্রী, কী অবস্থা নরেন্দ্র মোদীর ছেলেবেলার সেই চায়ের দোকানের

  • ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গুজরাতের ভাড়নগরে জন্ম হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর
  • সেখানকার রেল স্টেশনেই একটি চায়ের দোকান চালাতেন তাঁর বাবা
  • পরে তিনি নিজেই সেখৈানে চা বিক্রি করতেন
  • ৬৯তম দজন্মদিনে দেখে নেওয়া যাক কী অবস্থায় আছে তাঁর সেই চায়ের দোকানটি

 

amartya lahiri | Published : Sep 17, 2019 11:24 AM IST

মঙ্গলবার ৬৯ বছরে পা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী। সকলেই জানেন ছেলেবেলায় তিনি চা বিক্রি করতেন। বিজেপি নেতাদের থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই বিষয়ে লাগাতার প্রচার করেছেন। কিন্তু কী অবস্থায় আছে তাঁর সেই চায়ের দোকান?

১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গুজরাতের ভাড়নগরে জন্ম হয়েছিল আজকের ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। ভাড়নগর রেল স্টেশনেই একটি চায়ের দোকান চালাতেন নরেন্দ্র মোদীর বাবা। ছোট্ট মোদী প্রথমে বাবাকে সেই কাজে সাহায্য করতেন। পরে নিজেই সেই দোকান চালাতেন।

আজও ভাড়নগর স্টেশনে সেই চায়ের দোকানটি রয়েছে। আর পাঁচটা স্টেশনের চায়ের দোকানের থেকে একবারেই আলাদা নয় সেই দোকান। কিন্তু আলাদা তার মালিক। সারা বিশ্বজুড়ে নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে আগ্রহ রয়েছে। নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে জলসংযোগ বজায় রাখেন তিনি। আর এই বিষয়কে মাথায় রেখেই গুজরাতৈর রাজ্য সরকার এখন এই চায়ের দোকানটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাইছে।

চলতি মাসের শুরুতেই গুজরাতের পর্যটনমন্ত্রী ভাড়নগর স্টেশনে এসে প্রধানমন্ত্রী মোদীর চায়ের দোকানটি ঘুরে দেখেছেন। কীভাবে তাকে কেন্দ্র করে ভাড়নগর রেল স্টেশনকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়, তারই নীল নকশা তৈরির কাজ চলছে এখন। জানা গিয়েছে পর্যটক টানতে বিভিন্ন পরিষেবার ব্যবস্থা করা হলেও চায়ের দোকানটি এখন যেমন আছে, সেই একই অবস্থায় রেখে দেওয়া হবে সেটিকে। পর্যটকরা যাতে এসে মোদী কী অবস্থায় তচাঁর ছোটবেলাটা কাটিয়েছেন, তা বুঝতে পারেন, তার জন্যই এই চায়ের দোকানটির কোনও পরিবর্তন করা হবে না।    

ফলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই গুজরাত বেড়াতে গেলে পর্যটকরা ভাড়নগর রেল স্টেশনে গিয়ে নরেন্দ্র মোদীর চায়ের দোকানটি দেখে আসতে পারবেন। হয়তো সেখাীনে দাঁড়িয়ে চা খাওয়ারও বন্দোবস্ত থাকবে।  

 

Share this article
click me!