নিউটনের আগে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির উল্লেখ রয়েছে প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রে, মত মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর

  • শনিবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেনমন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষের দিক থেকে সবার চেয়ে এগিয়ে প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্র, মত তাঁর
  • নিউটনের আগে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির উল্লেখ রয়েছে প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রে, মত মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর
  • প্রাচীন ভারতের ইঞ্জিনিয়ারিং-ক্ষেত্রে উৎকর্ষের প্রমাণ রামেশ্বরমের রামসেতু

Indrani Mukherjee | Published : Aug 19, 2019 3:48 AM IST / Updated: Aug 19 2019, 09:19 AM IST

কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল শনিবার দাবি করেছেন যে, পদার্থবিজ্ঞানী আইজাক নিউটনের অনেক আগেই ভারতীয় ধর্মগ্রন্থে পৃথিবার মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কথা বলা হয়েছিল। 

ভারতীয় জনতা পার্টির এই নেতা এদিন 'শিক্ষা সংস্কৃতি উত্থান ন্যাস' দ্বারা আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এসে ভাষণ দেওয়ার সময়ে শনিবারদিন একথা বলেন। এদিন তিনি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনলজি এবং ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব টেকনলজি-র কর্তৃপক্ষের উদ্দেশে বলেন যে, প্রাচীন ভারতের বিজ্ঞান নিয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। এদিন তাঁর বক্তৃতায় তিনি আরও বলেন যে, 'আমরা যে চরক ও আর্যভট্টের কথা বলি, আমাদের প্রমাণ করতে হবে নিউটন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আবিষ্কারের বহু আগে এঁরা বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে এই বিষয়টি লিখে গিয়েছিলেন।'

প্রসঙ্গত শনিবার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত, পতঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতে যোগগুরু রামদেব-এর ঘনিষ্ঠ বালকৃষ্ণ- সহ আরও অনেক আরএসএস নেতা। পাশাপাশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,  আইআইটি, এনআইটি-র মতো সংস্থার ডিরেক্টর, ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্ট কমিশন এবং অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন-এর মাথারা। 

তরুণ প্রজন্ম তাঁকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি-সহ সকল ক্ষেত্রে ভারত অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। তিনি উপস্থিত সব সংস্থার মাথাদের উদ্দেশে বলেন যে, তাঁদের প্রমাণ করতে হবে যে, সংস্কৃতই হল সবচেয়ে বিজ্ঞানসম্মত ভাষা এবং কম্পিউটারে বার্তালাপের জন্য সবচেয়ে আদর্শ। শুধু তাই নয়, প্রাচীন ভারতের ইঞ্জিনিয়ারিং-ক্ষেত্রে উৎকর্ষের প্রমাণ হিসাবে তিনি রামেশ্বরমের রামসেতু-র কথা তুলে ধরেন। 

Share this article
click me!