নারী ও শিশু শিক্ষায় বিশেষ জোর কেন্দ্রীয় সরকারের। আধুনিক ভারতের শিশুদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ কেন্দ্রের।
মোদী সরকার উচ্চ শিক্ষার পাশাপাশি গত সাত বছরে জোর দিয়েছে শিশু শিক্ষার ওপরেও। মাধ্যমিক আর উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতিতেও বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারে তথ্য অনুযায়ী ঢেলে সাজান হয়েছে স্কুলগুলি। স্কুলছুট বন্ধ করতেও বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের একটি তথ্য বলছে। ২০০৪ সালে দেশের মাত্র ৫৫ শতাংশ স্কুলেই বিদ্যুতের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু আধুনিক ভারতে ৮৩ শতাংশ স্কুলে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি স্কুলগুলিতে গ্রন্থাগারের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। বর্তমানে ৮৪ শতাংশ স্কুলেও গ্রন্থাগার রয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি মাধ্যমিক আর উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নয়নেও জোর দেওয়া হয়েছে।
প্রাথমিক ও উচ্চ প্রথামিক স্কুলগুলিতে বাড়ান হয়েছে শিক্ষকের সংখ্যা। জোর দেওয়া হয়েছে ক্লাসরুম আর শিক্ষা ব্যবস্থার ওপরেও। এখন থেকেই দেশের শিশুদের ২১ শতকের জন্য তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। স্কুলগুলিতে পড়ুয়া সংখ্যা বাড়ানোর দিকে জোর দেওয়া হয়েছে। একটি সুষ্ঠু শিক্ষাব্যবস্থা চালু করাই সরকারের মূল উদ্দেশ্যে। ২০১৯ সালে প্রাথমিত শিক্ষা ব্যবস্থায় ভারতের স্থান ছিল ৩৫। ২০১৮ সালে ছিল ৪০তম স্থানে। কেন্দ্রীয় সরকার নারী শিক্ষার প্রসার ঘাটনাতেও উদ্যোগী হয়েছে। ২০১৩ সালের তুলনায় কিশোরীদের মধ্যে স্কুল ছুটের সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। আর সেই জন্যউ স্কুলের শৌচাগারের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি স্কুলগুলি যাতে পরিচ্ছন্ন থাকে সেদিকেও নজর দেওয়া হয়েছে।