বিরোধী দলগুলি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারেন। তেমনই আলোচনা শুরু হয়েছে।
বিরোধী দলগুলি রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারেন। তেমনই আলোচনা শুরু হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এই নিয়ে একমত হতে পারেনি। তবে সাধারণ ভিত্তি তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। সূত্রের খবর আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই রাজ্যসভার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এই বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে পারে।
বিজেপি কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের দেশকে অস্থির করার জন্য বিলিয়নার বিনিয়োগকারী জর্জ সোরোসের সহযোগী হিসেবে ঘোষণা করেছিল। যার কারণে সোমবার রাজ্যসভার কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিরোধীদের বিরুদ্ধে। রাজ্যসভার অধিবেশন চলাকালীন চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় ভারতীয় ঐক্য ও সার্বভৌম্যত্ব ইস্যুতে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। পাশাপাশি তিনি সতর্ক করে দেন যে এটি দেশের কাছে ক্ষতিকর হতে পারে।
জগদীপ ধনখড় বিভাজনকারী শক্তি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেছেন এগুলি গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। এরপরই রাজ্যসভায় হট্টোগোল শুরু হয়। তারপরই তা মুলতবি করে দেওয়া হয়। আগের দিন তিনবার মুলতবি হয়েছিল। তারপর এগিন বিকেল ৩টে অধিবেশন শুরু করার আবেদন জানিয়ে ধনখড় তাঁর চেম্বারে সদনের সদস্যদের সঙ্গে তঁর আলোচনার বিষয় সম্পর্কে অবহিত করেন। তিনি বলেন এই বৈঠকের উদ্দেশ্যই হল রাজ্যসভা সুষ্ঠুভাবে চালান। ধনখড় সদস্যদের তাঁর সংবিধানিক শপথ বজায় রাখার ও জাতীয় অখণ্ডতাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। তিনি বলেন, 'দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার প্রতি অভ্যন্তরীণ বা বাইরে থেকে যে কোনও চ্যালেঞ্জের জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা সবথেকে বেশি জরুরি। ' তিনি রাজ্যসভার সদস্যদের ভারতে ১৪০ কোটি নাগরিকের কথা মনে রেখে তাগের আচরণ সম্পর্কে সতর্ক করে দেন। অধিবেশন মুলতবির আগে তিনি এই চ্যলেঞ্জ মোকাবিলার জন্য ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেন।
সবিস্তারে আসছে...