জাতীয় অবকাঠামো প্রকল্প- নদীর সংযোগ স্থাপন, শিল্প করিডোর ও স্মার্ট পাওয়ার সিস্টেম স্থাপনের জন্য মানচিত্র ও সঠিক জিওসপ্যাটিয়াল ডেটা সংগ্রহ অত্যান্ত জরুরি। যা সংগ্রহের জন্য গভীরতা, রেজোলিউশন ও নির্ভুলতার সঙ্গে ম্যাপিংএ জোর দেওয়া হবে। প্রতিটি অর্থনৈতিক প্রয়াসে, কৃষি ,অর্থ, নির্মাণ খননের তথ্য থাকবে। স্থানীয় উদ্যোগে বিস্তৃত ভারতের কৃষক, ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কর্পোরেশন একই সঙ্গে আধুনিক ভূস্থান সংক্রান্ত তথ্য প্রযুক্ত ও ম্যাপিং পরিষেবাদির উপর ভিত্তি করে উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রয়োগ থেকে প্রচুরর পরিমাণে অর্জন করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অবশ্য পর্যবেক্ষণ করেছেন যে বর্তমান সরকার ম্যাপিং শিল্পের উপরে- মানচিত্রের প্রচার থেকে শুরু করে ভারতী সংস্থাগুলির লাইসেন্স নেওয়ার প্রয়োজন, প্রাক অনুমোদন গোটা প্রক্রিয়াটি অত্যান্ত জটিল। এই নিয়ন্ত্রক বিধিনিষেধের সঘঙ্গে সম্মতি ভারতের প্ররম্ভিক ধটনাগুলি অযৌক্তিক লাল ফিতের ফাঁসে আটকে থাকে। দশকের পর দশক ধরে মানচিত্র প্রযুক্তি ভারতীয় উদ্ভাবনকে বধা দিয়ে আসছে। আর সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সোস্যাল মিডিয়ায় বার্তা গিয়ে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ডিজিটাল ইন্ডিয়াকে গতি দিতে একটি বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জিওসপ্যাটিয়াল ডেটা অধিগ্রহণ ও উৎপাদন নিয়ন্ত্রণরকারী নীতি গ্রহণে উদ্যানতন্ত্রের ওপর ভারতের ওই দৃষ্টিভঙ্গী এক বিশাল পদক্ষেপ।
আত্মনির্ভর ভারচ সম্পর্কে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি ও পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির লক্ষ্যে পৌঁছাতে ভূ-খণ্ডের ডেটা ও মানচিত্রের ক্ষেত্র পপ্রবিধানগুলি এখন মূলত উদারীকৃত হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ বিশেষত ভারতীয় সংস্থাগুলির জন্য ভারতের ম্যাপিং নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তনগুলি ঘোষণা করেছে। বিশ্বব্যাপী যা সহজেই পাওয়া যায়। সেগুলি ভারতে আর সীমাবদ্ধ করার প্রয়োজন নেই এবং তা ভূস্থান সংক্রান্ত তথ্য যা সীমাবদ্ধ ছিল তা এখন ভারতে অবাধে উপলব্ধ হবে।
পিআইবি-র পক্ষ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান বয়েছে, মানচিত্র তৈরিতে প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে। পরবর্তী প্রজন্মের ম্যাপিং প্রযুক্তি বিশ্বব্যাপী ম্যাপিংকে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে। আশা হচ্ছে ভারতীয় মানচিত্রকেই নাগরিকদের জীবনে গতি আনতে আর ছোট ব্যবসায়ীদের ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। মানচিত্র তৈরিতে দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।