হিমবাহ ধসে তৈরি হওয়া নতুন হ্রদে পৌঁছেছে উদ্ধারকারী দল, দেখুন ভয়ঙ্কর পাকদণ্ডীর সেই ভিডিও

  • হিমবাহ হ্রদে পৌঁছেছে উদ্ধারকারী দল 
  • প্রতিকূল রাস্তা অতিক্রম করে পৌঁছেছে
  • রাস্তা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে
  • প্রতিকূল রাস্তা পেরিয়ে তাঁরা পৌঁছেছেন গন্তব্যে

Asianet News Bangla | Published : Feb 17, 2021 4:55 PM IST / Updated: Feb 17 2021, 11:32 PM IST

এক সপ্তাহেরও বেশি সময় কেটে গেছে। এখনও অধিকাংশ এলাকায় স্পষ্ট চিহ্ন রয়েছে প্রকৃতির ধ্বংসলীনার। বুধবার উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা পৌঁছে গেছেন নতুন তৈরি হওয়া হিমবাহ হ্রদের বেশ ক্যাম্পে। চামোলি বিপর্যয়ের পরই ঋষিগঙ্গার ওপর তৈরি হয়েছে নতুন এই হিমবাহ হ্রদের। হ্রদটি বিপজ্জনক বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। 

৯ হাজার ফুটেরও বেশি ওপরে তৈরি হয়েছে হিমবাহ হ্রদটি। উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা জানিয়েছেন হ্রদটিতে পৌঁছানোর রাস্তা খুবই কঠিন। বন্যার কারণে আসপাশের সমস্ত রাস্তা ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গেছে। ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা DRDO র প্রতিনিধিদের একটি দলের সঙ্গে ভারত তিব্বত সীমান্ত পুলিশ বা ITBP র একটি দলের সদস্যরা নতুন তৈরি হওয়ার হ্রদে গিয়ে পৌঁছেছেন। তাঁরা হ্রদ সংলগ্ন এলাকায় একটি হ্যালিপ্যাড তৈরির কাজ পরিচালনা করছেন। আইটিবিপির সদস্যরাই ঋষিগঙ্গার ওপর তৈরি হওয়া হিমবাহ হ্রদটির একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। 

হ্রদ সংলগ্ন এলাকায় প্রথম পৌঁছেছিলেন রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা। তাঁরা ১২-১৩  ঘণ্টা দড়ির সাহায্যে বন ও খাড়া পর্বত আরোহন করতে সেই জায়গায় পৌঁছে ছিলেন। উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা জানিয়েছেন, পাং গ্রাম হয়ে হ্রদে যাওয়ার পথটি তুষার ধসের কারণে প্রায় ধুয়ে গেছে। অন্যএকটি পথে পড়ে মুরাইনা গ্রাম। কিন্তু সেখানেও বিপর্যয়ের ছাপ ছিল। সেই কারণে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা পায়ে হেঁটে সেখানে পৌঁছান। স্থানীয় গাইডরাই তাদের সাহায্য করে সেখানে পৌঁছাতে। 

ডানলপ কারখানার কী হবে, ভোট প্রচারে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর সফর ঘিরে স্বপ্নের জাল বুনছেন স্থানী...

আবাককাণ্ড অ্যান্টার্কটিকায়, ৩ হাজার ফুট বরফের নিচে খোঁজ মিলল রহস্যময় দুটি প্রাণের ...

উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা জানিয়েছেন, তাঁরা যেখন সেখানে পৌঁছেছিলেন তখন দেখেছিলেন অধিংশ এলাকাই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। হ্রদ সংলগ্ন এলাকায় জল আর কাদা ভর্তি ছিল। বেশ কয়েকটি এলাকায় বরফও জমে ছিল। গাছ আর পাথর জমে ভয়ঙ্কর অবস্থা ছিল গোটা এলাকায়। তারা পৌঁছেই সেখানে একটি বেস ক্যাম্প স্থাপন করেছিলেন। বর্তমানে গোটা এলাকা খতিয়ে দেখছেন তাঁরা। 


 

Share this article
click me!