এর আগে ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত সময়কালে ছত্তীসগঢ়, রাজস্থান, গুজরাত এবং উত্তরপ্রদেশের মোট ১০টি জায়গাকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। সবকটি জায়গা পর্যবেক্ষ করার পর অবশেষে মধ্যপ্রদেশের কুনোকে বেছে নেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর ৭২তম জন্মদিনে খাঁচামুক্ত করা হল আফ্রিকা থেকে আনা ৮টি চিতাকে। মধ্যপ্রদেশের কুনো পালপুর জাতীয় উদ্যানে ঠাঁই হয় এই চিতাগুলির। কিন্তু ছত্তীসগঢ়, রাজস্থান, গুজরাত এবং উত্তরপ্রদেশ বাদ দিয়ে কেন মধ্যপ্রদেশের কুনোকেই কেন বেছে নেওয়া হয়েছে? উল্লেখ্য এর আগে ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত সময়কালে ছত্তীসগঢ়, রাজস্থান, গুজরাত এবং উত্তরপ্রদেশের মোট ১০টি জায়গাকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। সবকটি জায়গা পর্যবেক্ষ করার পর অবশেষে মধ্যপ্রদেশের কুনোকে বেছে নেওয়া হয়। ওয়াইল্ড লাইফ ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া এবং ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে আবহাওয়া, খাদ্য, বন্য পশুর সংখ্যা প্রভৃতি নানা বিষয় বিবেচনা করা হয়। কুনোকে বেছে নেওয়ার নেপথ্যে তিনটি কারণ দেখান হয়েছে।
কারণগুলি হল,
আরও পড়ুন - ৭০ বছর পর ভারতে আসছে চিতা, জন্মদিনে নিজে হাতে জাতীয় উদ্যানে ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী মোদী
আরও পড়ুন - আচমকাই চরিত্র বদলে ফেলেছে ডেঙ্গি, রোগের লক্ষণ বারবার বদলে যাওয়ায় উদ্বেগে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ
আরও পড়ুন - বাসের ধাক্কায় মাথায় চোট, হেঁটে গিয়ে স্কুলে পৌঁছে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল ক্লাস ওয়ানের ছোট্ট নীতিশ