রবীন্দ্র সরোবরে শর্তসাপেক্ষে ছট পুজো করার আর্জি জানিয়েছিল কেমডিএ। সেই আর্জি খারিজ করে দেয় জাতীয় আদালত। এদিকে সেই মামলা নিয়েই এখন চারিদিকে রাজ্য রাজনীতি। সামনেই একুশের বিধানসভা নির্বাচন। আর খোঁচা দিতে ছাড়লেন না বিরোধী দলের নেতারা।
আরও পড়ুন, 'সুরক্ষিত থাকুক মেয়েরা, এদের জন্যই বদনাম প্রশাসন', ট্য়াক্সি হেনস্থা কাণ্ডে মিমি
প্রসঙ্গত, ঘটনার সূত্রপাত হয় ২০১৭ সালে। পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত সেবছর পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজোর বিরোধিতা করে মামলা রুজু করেন। এরপরেই রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত। নিরাপত্তার বন্দোবস্তও করা হয়। দায়িত্বে থাকেন কেএমডিএ। এদিকে নিষেধ লঙ্ঘন করেই ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে পুজো হয়। তারপরেই প্রশ্ন উঠতে শুর করে। এবার কেএমডি-এর তরফে দাবি করা হয়, শর্ত সাপেক্ষে রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজো করতে দেওয়া হোক। তবে গ্রিণ ট্রাইব্য়ুনালে শুনানি চলাকালীন প্রবল আপত্তি জানান পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত। এরপরেই বৃহস্পতিবার কেএমডি-র আর্জি খারিজ হয়ে যায়। আর এরপরেই খোঁচা দিয়ে মন্তব্য করেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী একুশের বিধানসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে বলেন যে, 'বিহারীরা ছাড়াও লক্ষ লক্ষ বাঙালি ছট পুজো করেন। তবে এই মুহূর্তে ছটপুজোর নামে বিহারীদের ভোট নিতে চাইছে এরাজ্য়ের সরকার। 'মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন অধীর। যদিও ফিরহাদ হাকিম বলেছেন, 'দুভাগ্যজনক। গুরুত্ব দেওয়া হয়নি এই বিষয়টিতে। আমরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হব।' এদিকে রিলে রেসের মতই বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য আরও একধাপ এগিয়ে বললেন, 'ভোটের কথা ভেবে বিহারী-বাঙালি বিভাজনের চেষ্টা চলছে।' এরপর সুর টানলেন সুজন চক্রবর্তী, তিনি বলেন,'বিজেপির রাজনীতিতেই পা ফেলছে ওরা'।
চিকিৎসা সংক্রান্ত খরচ গোপন, কলকাতার ৬ হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা স্বাস্থ্য কমিশনের
কোভিড আক্রান্তের ফ্ল্য়াটে ঝুলল তালা, বিপাকে পরিবার, রইল করোনা ক্রাইমের সাতকাহন
কোভিড রোগী ভর্তিতে ৫০ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না, নয়া নির্দেশিকা জারি রাজ্যের
ভয় নেই করোনায়, মেডিক্য়ালের ৪ তলার কার্নিশে পা দোলাচ্ছে রোগী
ভুয়ো টেস্টের ফাঁদে পড়ে করোনায় মৃত্যু এক ব্য়াক্তির, গ্রেফতার প্রতারণা চক্রের ৩ জন
করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা