শুভজিৎ পুততুন্ডঃ- কলকাতা গার্ডেন রিচ এলাকায় শ্মশানে লাশ পোড়ানো নিয়ে মারধর এবং এলাকায় ব্য়াপক উত্তেজনা। জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্য বিভাগের লোক এবং পরিবারের লোক মিলে এই কাণ্ড ঘটায় বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। প্রথমে হাতাহাতি, তারপরে মারধরের দিকে পৌছয় ঘটনাটি। এমনকি ভাঙচুরও শুরু হয় শ্মশান জুড়ে।
আরও পড়ুন, হু হু করে বাড়ছে নদীর জল, আগামী ২৪ ঘণ্টায় প্রবল বর্ষণে ধ্বস নামার আশঙ্কা উত্তরবঙ্গে
কলকাতার গার্ডেন রিচ এলাকায় শ্মশানঘাটে করোনায় মৃত ব্যক্তির দেহকে নিয়ে আসে স্বাস্থ্য বিভাগের লোক ও বাড়ির লোকজন। এরপর দ্রুত পুড়িয়ে দেওয়া হয়। তারপর ওই অঞ্চলে করোনার মৃতদেহ পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে, জানতে পেরে এলাকার লোকজন শ্মশান ভাঙচুরও করে। তাই এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের দাবি, করোনার মতো বিপজ্জনক রোগ এর মৃতদেহ ,এই অঞ্চলে অবস্থিত শ্মশানে পোড়ানো যাবে না।উল্লেখ্য,এর আগে বিক্ষোভ হয়েছিল গড়িয়া, নিমতলা, ধাপার শ্মশানেও।
আরও পড়ুন, খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন হয়েছে , ভারচুয়াল সভা নিয়ে অভিষেককে খোঁচা দিলীপের
প্রসঙ্গত, নিমতলা বা ধাপার ক্ষেত্রে করোনায় মৃতদের সৎকার ঘিরে ঝামেলা বাধিয়েছিল এলাকাবাসী। আর আনক্লেমড বডির শেষকৃত্য়কে ঘিরে ধুন্ধুমার লেগেছিল গড়িয়া শ্মশানে। গড়িয়া শ্মশানে গাড়িতে করে ১৩ টি আনক্লেমড বডি আনা হয়েছিল পোড়ানোর জন্য। মুহূর্তে সেই খবর ছড়িয়ে যায় গোটা এলাকায়। স্থানীয় লোকজন দ্রুত বেরিয়ে আসে। গাড়ি থেকে মৃতদেহ নামতেই শুরু হয়োছিল ব্য়পক ঝামেলা। শেষ অবধি ঝামেলা করাতে বডি গুলো পোড়াতে পারেনি। তারপরই চিৎকার-চেঁচামেচিতে বাধ্য় হয়ে ওই মৃতদেহ আবার গাড়িতে তোলা হয়। এবং সেই বডি ভর্তি গাড়িটা শেষঅবধি চলে যায়। আর পুরোটাই ভিডিও করে সোশ্য়াল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ায় রীতিমত নড়ে বসে রাজ্য়।
করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা
করোনা আক্রান্ত আরও ১৯ ব্য়াঙ্ক কর্মী, ট্রেনিং সেন্টারকে কোয়ারেন্টিন কেন্দ্র করার প্রস্তাব
পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে
মৃত্যুর পর ২ দিন বাড়ির ফ্রিজে করোনা দেহ, অভিযোগ 'সাহায্য মেলেনি স্বাস্থ্য দফতর-পুরসভার'
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু এক সেনা কর্তার, ফোর্ট উইলিয়ামের শোকের ছায়া
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকলের পরও কোভিড জয়ী ৫৪-র দুধ ব্যবসায়ী, শহরকে দিলেন এক সমুদ্র আত্মবিশ্বাস
কোভিড রোগী ফেরালেই লাইসেন্স বাতিল, হাসপাতালগুলিকে হুঁশিয়ারি রাজ্য়ের