ভিটামিন সি, এ, বি ৬, আঁশ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফোলিক অ্যাসিড, জিংক, ফাইবার ইত্যাদি সমৃদ্ধ বিটরুট। ভিটামিন বি, সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি সমৃদ্ধ আমলকি।
সকালে বিট-আমলার জুস পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায় বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। ভিটামিন সি, এ, বি ৬, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফোলিক অ্যাসিড, জিংক, ফাইবার ইত্যাদি সমৃদ্ধ বিটরুট। ভিটামিন বি, সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি সমৃদ্ধ আমলকি।
সকালে বিট- আমলার জুস পান করার কিছু উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।
১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ বিটে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায় নাইট্রেটস নামক যৌগ যা রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে। তাই বিট-আমলার জুস পান করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বিট এবং আমলকি উভয়ের মধ্যেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিট-আমলার জুস পান করা ভালো।
৩. হজম ক্ষমতা উন্নত করে
আঁশ সমৃদ্ধ বিট এবং আমলকি। তাই বিট-আমলার জুস পান করলে হজম ক্ষমতা উন্নত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৪. যকৃত এবং কিডনির টক্সিন দূর করতে
ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আঁশ সমৃদ্ধ বিট-আমলার জুস পান করলে যকৃত এবং কিডনির টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
৫. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করে
বিটে থাকা নাইট্রিক অক্সাইড মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। এটি ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে এবং সামগ্রিক মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
৬. রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে
আয়রনের একটি ভালো উৎস হল বিটে এবং আমলকি। তাই যাদের রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া আছে তাদের নিয়মিত বিট-আমলার জুস পান করা ভালো।
৭. ওজন কমাতে
আঁশ সমৃদ্ধ বিট-আমলার জুস পান করা ওজন কমাতে চান তাদের জন্যও উপকারী।
৮. ত্বকের জন্য
ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বিট-আমলার জুস পান করা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।