কালীপুজোর সময় বাজির কারণে বাতাস দূষিত হওয়ায় হাঁপানি রোগীদের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। মাস্ক পরা, জানলা বন্ধ রাখা, বাজি পোড়ানো স্থান এড়িয়ে চলা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার মতো সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।
কালীপুজো মানে চারিদিকে আলোর রোশনাই সঙ্গে বিভিন্ন রকম বাজি। এই পুজোর সময় প্রায় সকলেই বাজি পুরিয়ে থাকেন।
210
বাজির আলো উৎসবের আনন্দকে আরও দ্বিগুণ করে তোলে। এই সময় ফুলঝুরি, রংমশাল থেকে প্যারাসুট- কত কী বিক্রি হয়। সকলেই পছন্দ মতো বাজি কিনে এই দিনটি আনন্দ করে থাকেন।
310
তবে, আনন্দ করতে গিয়ে পরিবেশের যে ক্ষতি হয় তা সকলেরই জান। বাজির কারণে বাতাস দুষিত হয়ে যায়। তেমনই শব্দ বাজিও পরিবেশের ক্ষতি করে।
410
বাজির কারণে হাঁপানি রোগীদের সমস্যা বাড়তে থাকে এই সময়। এই সময় বাতাস দুষিত থাকার কারণে তারা নিঃশ্বাস নিতে পারেন না। ফলে বাড়ে জটিলতা।
510
হাঁপানির রোগীরা কালীপুজোর সময় থাকুন সতর্ক। এই সময় অধিকাংশ হাঁপানি রোগীরা সমস্যায় ভোগেন। তাই আগে থাকতে সতর্ক হন। তবেই এই জটিলতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
610
হাঁপানির রোগীরা এই দিন মুখে মাস্ক পরে থাকুন। শুধু কালীপুজোর দিন নয়, তার আগের দিন ও পরের দিন বাজি পোড়ানো হয়। তাই কদিনই বাড়ি থেকে মাস্ক ছাড়া বের হবেন না।
710
এই দিন ঘরের সব জানলা দরজা বন্ধ রাখাই ভালো। এতে দুষিত বাতাস সহজে আপনার বাড়িতে প্রবেশ করতে পারবে না।
810
বাড়িতে এয়ার পিউরিফায়ার চালিয়ে রাখুন। এতে ঘরের বাতাস দূষণ মুক্ত থাকবে।
910
তেমনই যেখানে বাজি পোরানো হচ্ছে সেদিকে না যাওয়াই ভালো। সেই স্থানের বাতাস আরও বেশি মাত্রায় দূষিত থাকে। এমন স্থানে গেলে সমস্যা আরও বাড়তে থাকে। তাই সতর্ক হন।
1010
এরই সঙ্গে হাঁপানির সমস্যা বাড়তে থাকলে তা ফেলে রাখবেন না। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।