Stop Cancer: এই ১০ টিপস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দিতে পারে, বদলে ফেলুন খাওয়াদাওয়া

খাবারে যথেষ্ট পরিমানে ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিজ বা সম্পূকর খাবার যোগ করুন। সামুদ্রিক বা নোনা জলের মাছ প্রচুর পরিমাণে খান। আখরোট খেতে পারেন।

প্রতিদিনের খাবারে প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি যোগ করুন। প্রচুর পরিমাণে মটরশুটি ও ফল রাখুন। রঙিন সবজি আর ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। আম, তরমুজ, কমলা, পেঁপে, পালং শাক, অ্যাসপারাগাস, ব্রকলি, বাঁধাকপি, পুদিনা এবং ধনে সহ ফল ও সবজি।

রোজকার পাতে প্রচুর পরিমাণে প্রচুর পরিমাণে দই যোগ করুন। এতে লিপিডগুলিকে বিপাক করার জন্য আরও ভালভাবে সজ্জিত করা ছাড়াও, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে, দই উপকারী ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা বিপাক তৈরি করে, যা অন্ত্রে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পরিচিত।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে হলে মাংস খাওয়া কমান। মাংসে প্রচুর পরিমাণে চর্বি থাকে এবং সেই ফ্যাটের বেশিরভাগই স্যাচুরেটেড ফ্যাট। চর্বিযুক্ত খাবার, বিশেষ করে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ার সাথে যুক্ত।

আদা, রসুন, পেঁয়াজ, হলুদ এবং ধনে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে। তাই খাবারে এগুলি যোগ করতেই পারেন।

প্রচুর পরিমাণে জল পান করা জরুরি। এতে ক্লান্তি দূর হয়। শারীরিক কার্যকারিতা বাড়ে। শরীর ঠিকমতো হাইড্রেটেড থাকলে রক্ত প্রবাহে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। অত্যধিক অ্যালকোহল পান করা শরীরকে ডিহাইড্রেট করে, যা কোষগুলির প্রসারিত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। আপনি একক বসে যত বেশি অ্যালকোহল পান করবেন ক্যান্সারের ঝুঁকি ততই বাড়বে। স্তন, অন্ননালী, অগ্ন্যাশয় এবং লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সবচেয়ে ভালো উপায় হল ধূমপান বন্ধ করা।ধূমপান ফুসফুসের ক্যান্সারের একটি প্রাথমিক কারণ।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। স্থূলতা বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সারের সাথে যুক্ত হয়েছে, তাই স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা অপরিহার্য।

ব্যক্তিগত কারণগুলি, যেমন জেনেটিক্স এবং খাওয়ার পাশাপাশি জীবনধারা সম্পর্কে করা পছন্দগুলিও ক্যান্সারের ঝুঁকিতে একটি বড় প্রভাব ফেলে৷ আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং ঝুঁকির কারণগুলির উপর নির্ভর করে উপযোগী সুপারিশগুলির জন্য চিকিৎসা পেশাদারদের কাছ থেকে নির্দেশিকা নিন।