Kidney Stone: কিডনিতে পাথর সম্পর্কিত ৪টি মিথ, যা মানলে অবস্থা আরও বিপজ্জনক হতে পারে

Published : Jan 31, 2024, 03:30 PM IST
kidney stone

সংক্ষিপ্ত

কিডনিতে পাথর নিয়ে অনেক কথা আছে, যা শুধুমাত্র বিভ্রান্তি তৈরি করে না বরং পরিস্থিতিকে আরও বিপজ্জনক করে তুলতে পারে। আসুন, আজ জেনে নেওয়া যাক এমনই ৪ মিথের সত্যতা। 

কিডনি আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্ত ​​পরিষ্কার করে এবং শরীরের তরল পদার্থের ভারসাম্য বজায় রাখে। কিন্তু অনেক সময় খনিজ পদার্থ জমা হওয়ার ফলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়, যাকে কিডনি স্টোন বলে। এই পাথরের কারণে প্রচণ্ড ব্যথা, প্রস্রাবে রক্ত ​​এবং সংক্রমণ হতে পারে।

কিডনিতে পাথর নিয়ে অনেক কথা আছে, যা শুধুমাত্র বিভ্রান্তি তৈরি করে না বরং পরিস্থিতিকে আরও বিপজ্জনক করে তুলতে পারে। আসুন, আজ জেনে নেওয়া যাক এমনই ৪ মিথের সত্যতা।

কিডনিতে পাথর শুধুমাত্র পুরুষদের হয়-

ঘটনা: যদিও পুরুষদের কিডনিতে পাথর বেশি দেখা যায়, তবে মহিলারাও এর শিকার হতে পারেন। প্রকৃতপক্ষে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে মহিলাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঘটনা বেড়েছে।

বিয়ার পান করলে কিডনির পাথর দূর হয়-

এটি একটি বিপজ্জনক মিথ। বিয়ারে উপস্থিত অ্যালকোহল আসলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। উপরন্তু, বিয়ার প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়াতে পারে, যা পাথর গঠনের সম্ভাবনা বাড়ায়।

কিডনির পাথর শুধুমাত্র অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিত্সা করা যেতে পারে।

বেশিরভাগ কিডনিতে পাথর ছোট হয় এবং কয়েক সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। চিকিত্সকরা ব্যথা কমাতে এবং পাথর পাস করতে সাহায্য করতে ওষুধ দিতে পারেন। শুধুমাত্র বড় বা আটকে থাকা পাথরের অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়।

কিডনিতে পাথরের কোনও চিকিৎসা নেই

যদিও কিডনিতে পাথর তৈরি হয়ে গেলে আবার ফিরে আসতে পারে, তবে খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনে ঝুঁকি কমানো যেতে পারে। পর্যাপ্ত জল পান করা, লবণের পরিমাণ কম করা, ক্যালসিয়াম ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

PREV
click me!

Recommended Stories

গোটা আমলকি নাকি আমলকির রস কোনটি খাওয়া সবচেয়ে বেশি উপকারী জানুন!
স্বাস্থ্য টিপস: শীতে হার্ট অ্যাটাক বেড়ে যাওয়ার ৪টি কারণ, জেনে নিন বিস্তারিত