Health Tips: হলুদের ছোঁয়ায় ক্ষতি হতে পারে আপনারও, এখনই এটি নিয়ে সতর্ক হন

প্রতিটি ভারতীয় পরিবার হলুদ ব্যবহার করে। রান্না থেকে শরীর চর্চা ভারতীয়রা সবেতেই হলুদের ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে বিয়ে থেকে জন্মদিনের পাশাপাশি একাধিক পুজোতেও হলুদের ব্যবহার হয়।

হলুদ ব্যথা থেকে বিষণ্ণতা কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

হলুদে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এটি হৃদরোগ, অন্ত্রের কার্যকারিতা, মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তবে হলুদ ব্যবহারে রইল কিছু ঝুঁকি।

কারকিউমিনের হালকা অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্ট বৈশিষ্ট্যগুলি রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। অ্যাসপিরিন, ওয়ারফারিন ও ক্লোপিডোগ্রেলের মত ওষুধের সঙ্গে হলুদ মিশলে রক্তাপাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

হলুদের সম্পূরকগুলি পাকস্থলীর অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে পারে। তবে সিমেটিডিন, ফ্যামোটিডিন এবং ওমেপ্রাজোলের মতো অ্যান্টাসিড ওষুধগুলিতে হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যাদের রক্তের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য হলুদ ব্যবহার ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়াও ডায়াবেটিস, হাইপোগ্লাইসেমিয়া, আয়রনের ঘাটতি, পিত্তথলির সমস্যা, কিডনিতে পাথর থাকার সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের জন্য হলুদ ব্যবহার ঝুঁকিপূর্ণ।

হলুদ থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। হলুদ থেকে ফুসকুড়ি বা আমবাত হতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ অনুযায়ী প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তিরা দৈনিক ১০০০ মিলিগ্রাম হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। প্রচুর হলু খেলে শারীরিক সমস্যা দেখা দেবে।

হলুদ থেকে অনেক ওষুধ তৈরি হয়। কিন্তু অনেক ওষুধ রয়েছে যেগুলি হলুদের সঙ্গে ব্যবহার করতে বিষাক্ত হয়ে যায়। তাই হলুদ খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

হলুদ থেকে অনেক ওষুধ তৈরি হয়। কিন্তু অনেক ওষুধ রয়েছে যেগুলি হলুদের সঙ্গে ব্যবহার করতে বিষাক্ত হয়ে যায়। তাই হলুদ খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।