Relationship tips: মানসিক নির্যাতন থেকে বেরিয়ে আসার সহজ ৮টি উপায়, রইল আপনার জন্য

ম্পর্কের ক্ষেত্রেই মানসিক নির্যাতন হতে পারে। তাতে অনেকেই কষ্ট পায়। আবার পাল্টা কষ্ট দেয়। কিন্তু মানসিক নির্যাতন এমনই একটি জিনিস যা চোরাস্রোতের মত বয়ে চলে যে কোনও মানুষের জীবনে।

Saborni Mitra | Published : Oct 21, 2023 4:13 PM IST / Updated: Oct 22 2023, 12:10 PM IST

যে কোনও সম্পর্কের ক্ষেত্রেই মানসিক নির্যাতন হতে পারে। তাতে অনেকেই কষ্ট পায়। আবার পাল্টা কষ্ট দেয়। কিন্তু মানসিক নির্যাতন এমনই একটি জিনিস যা চোরাস্রোতের মত বয়ে চলে যে কোনও মানুষের জীবনে। যা মানসিক অবসাদের কারণ হতে পারে। কিন্তু মানসিক অবসান যে কোনও মানুষের জীবনে চরম বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। তবে এই মানসিক অবসাদ বা মানসিক নির্যাতন থেকে বেরিয়ে আসার সহজ আটটি উপায়ও রয়েছে।

১. মনের কথা বলা

মানসিক অবসাদ বা মানসিক নির্যাতন থেকে বেরিয়ে আসার জন্য নিজের মনের কষ্টের কথা শেয়ার করা সবথেকে জরুরি। তাহলে কিছুটা হালকা হতে পারে মানুষ। পাশাপাশি সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার ব্যবস্থাও হতে পারে।

২. আত্ম-প্রতিফলন ও সচেতনতা

কোনও একজনকে নিজের মনের কথা বললে তার থেকে কিছু টিপস পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্ট ব্য়ক্তি বা মহিলা যদি আপনাকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারেছেন এটা মনে হলে তার কথা শুনে চলাই শ্রেয়। তারই সাহাজ্য নিয়ে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলিতে সচেতন হওয়া জরুরি।

৩. সীমা নির্ধারণ

মানসিক নির্যাতন প্রায়ই ব্যক্তিগত সীমানা লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। তাই প্রয়োজনে কোথায় না বলতে হবে তা জানা বা সিদ্ধান্ত নেওয়া খুব জরুরি।

৪. আত্মসম্মান জরুরি

মানসিক নির্যাতন বা সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারার জন্য আত্মসম্মান রাখাটা জরুরি। কারণ আত্মসম্মান থাকলে সেই কাজটি আর করবেন না যার জন্য আপনি মানসিক কষ্ট পেয়েছেন।

৫. নিজের যত্ন

মানসিক অবসাদ বা মানসিক নির্যাতন থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রথম পথ আপনাকেই নিতে হবে। তাই নিজের বিষয় সচেতন হওয়া খুব জরুরি। নিজের স্থিতিশীলতা আর মননশীলতা খুবই জরুরি।

৬. সহযোগিতা ও সাহায্য

যারা যারা আপনার কাছের মানুষ তাদের সাহায্যে নিজের মানসিক বিপর্যয় আর কাটিয়ে উঠতে পারেন। তাই পরিবার আর কাছের মানুষের সাহায্য় আর সহযোগিতা যাতে পান তার ব্যবস্থা করুন। কেউ যদি পাশে থাকতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে সেই জায়গাটা দিন।

৭. সম্পর্কের বিকাশ

মানসিক নির্যাতন থেকে বেঁচে থাকা ব্যক্তিরা প্রায়শই দুর্বলতার অনুভূতির সঙ্গে লড়াই করে। তাই একজন যদি আপনাকে কষ্ট দেয় তাহলে অন্যজনের সাহায্য তা কাটিয়ে উঠুন।

৮. গুরুত্ব না দেওয়া

আপনি যদি মনে করেন কেউ আপনাকে মানসিক যন্ত্রণা দিচ্ছে বা অপমান করতে চাইছে তাহলে তাকে গুরুত্ব দেবেন না। বা তার কথায় গুরুত্ব না দেওয়াটাকে অভ্যাসে পরিণত করুন।

Share this article
click me!