GOD: ভগবান আছে, এই পাঁচটি কারণ স্পষ্ট করে দেয় ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কে

অনেকে ভগবানে বিশ্বাস না করলেও মনে করেন এমন কোনও শক্তি রয়েছে, যা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের চালিকা শক্তি। যাইহোক এই নিয়ে অনেক তর্ক রয়েছে।

 

ভগবান আছে কি নেই- এই তর্ক বহু যুগের। একদল মানুষ রয়েছে যারা বিশ্বাস করে ভগবানের অস্তিত্তব রয়েছে। অন্যদল অবশ্য ভগবানের অস্তিত্বের বিশ্বাসী নয়। অনেকে ভগবানে বিশ্বাস না করলেও মনে করেন এমন কোনও শক্তি রয়েছে, যা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের চালিকা শক্তি। যাইহোক এই নিয়ে অনেক তর্ক রয়েছে। কিন্তু জ্যোতিষ বলছে ভগবান রয়েছে। আর ভগবানে বিশ্বাস করার কারণও রয়েছে। কারণগুলি হল-

১. মহাবিশ্বের জটিলতা

Latest Videos

মহাবিশ্ব অত্যান্ত জটিল। একটি বিস্ময়। ক্ষুদ্রতম কণা থেকে শুরু করে বিশাল গ্যালাক্সি- সবই নিজের ছন্দে চলছে। কিন্তু এর চালিকা শক্তি কে? অনেক ধর্মীয় ব্যক্তির কথায় মহাজাগতিক জটিলতা তেকে শুরু সুশৃঙ্খলতা- এসবের পিছনে রয়েছে ঐশ্বরিক নির্ভুলতা। একটি প্রখর চিন্তাশক্তি ও শক্তি। যা আমাদের প্রভাবিত করে।

২। অলৌকিক ঘটনা ও ঈশ্বরের হস্তক্ষেপ

প্রাচীনকাল থেকেই এমন অনেক মানুষ রয়েছে, যা যুক্তি আর ব্যাখ্যা দিয়ে অলৌকিক ঘটনার সাক্ষী থেকেছে। এমন সব ঘটনার সাক্ষী এরা থেকেছে যার কোনও ব্যাখ্যা বা যুক্তি নেই। অনেক ঘটনা এখনও বোধগম্যতার বাইরে রয়েছে। তাই অনেকেই কঠোরভাবে বিশ্বাস করেন ঈশ্বরের অস্তিত্ব রয়েছে।

৩। নৈতিক আদেশ

সঠিক এবং ভুলের সহজাত বোধ যা মানুষের মধ্যে সর্বজনীন বলে মনে হয় তা একটি অন্তর্নিহিত নৈতিক আদেশ আছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। অনেক বিশ্বাসী যুক্তি দেন যে আমাদের ভাগ করা বিবেক নৈতিকতার একটি ঐশ্বরিক উত্সের দিকে নির্দেশ করে, পরামর্শ দেয় যে আমাদের ভাল এবং মন্দ সম্পর্কে আমাদের বোঝার মূল আমাদের থেকে বড় কিছুতে রয়েছে।

৪। ব্যক্তিগত আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা

অনেক মানুষ রয়েছে যারা পুরোপুরি আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস করেন, আস্থা রাখেন। প্রতিটি ভাল বা খারাপ কাজের জন্য ভগবানকেই দায়ী করেন। প্রার্থনা, ধ্যান, বা বিস্ময় - এগুলির মাধ্যমে ঈশ্বরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেন। ঈশ্বর তাদের ব্যক্তিগতভাবে প্রভাবিত করছে বলেও দাবি করেন। তার সপক্ষে তারা অনেক প্রমাণ দিতে প্রস্তুত।

৫। দীর্ঘস্থায়ী ধর্মীয় ঐতিহ্য এবং সাংস্কৃতিক প্রভাব

ধর্মীয় ঐতিহ্যের সহনশীলতা এবং বিশ্বব্যাপী সংস্কৃতির উপর তাদের গভীর প্রভাব ঈশ্বরের অস্তিত্ব বিবেচনা করার আরেকটি কারণ। বিভিন্ন সমাজ জুড়ে এবং শতাব্দী ধরে, লোকেরা তাদের বিশ্বাসের মাধ্যমে সান্ত্বনা, নির্দেশিকা এবং উদ্দেশ্য খুঁজে পেয়েছে। এই দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ধর্মীয় বিশ্বাসের গভীরতর, অতীন্দ্রিয় তাৎপর্য নির্দেশ করে।

Share this article
click me!

Latest Videos

এ যেন লুকোচুরি খেলা! ক্ষণে ক্ষণে স্থান পরিবর্তন, এখনও অধরা বাঘিনী যমুনা | Jhargram Tiger News
'কেন্দ্র যদি একটু দয়া দেখায় তাহলে হুগলিতেও মেট্রো চলবে', আশাবাদী Rachana Banerjee
নওশাদ সিদ্দিকীকে জঙ্গি আখ্যা Saokat Molla-র, পাল্টা বড় পদক্ষেপ Naushad Siddiqui-র
Suvendu Adhikari Live : নবান্নের সামনে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ধর্না অবস্থান মঞ্চে শুভেন্দু
‘প্রণামের সংস্কৃতি ভুলে যাচ্ছে বাঙালি’ বিস্ফোরক মন্তব্য Dilip Ghosh-এর, দেখুন কী বলছেন | Dilip Ghosh