বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, আপনি যদি রোগ থেকে দূরে থাকতে চান, তবে শোবার ঘরে পড়ে থাকা পুরানো এবং অকেজো জিনিসগুলি ঘর থেকে ফেলে দিন। পাশাপাশি, বেডরুমে বিছানার সামনে যেন আয়না না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কারণ এটি স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ঘর বানানোর সময় বা ঘরের জিনিসপত্র সাজানোর সময় বাস্তুশাস্ত্রের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া খুবই জরুরি। কারণ অনেক সময় তথ্যের অভাবে বাস্তুর দোষ ঘর ও পরিবারের সদস্যদের ওপরও প্রভাব ফেলতে শুরু করে। এর কারণে ঘরে আর্থিক ক্ষতি ও নেতিবাচকতা দেখা দেয়। শুধু তাই নয়, এ অবস্থায় রোগগুলো দূর হয় না এবং কোনো না কোনো রোগ একের পর এক হতেই থাকে। এমন পরিস্থিতিতে, আপনি যদি আপনার পরিবারের সদস্যদের রোগ থেকে রক্ষা করতে চান, তবে অবশ্যই জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের যত্ন নেওয়ার সাথে এই বাস্তু প্রতিকারগুলি গ্রহণ করুন।
আপনি যদি রোগ ব্যধিকে বাড়ি থেকে দূরে রাখতে চান তবে এই ব্যবস্থাগুলি অবলম্বন করুন
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, আপনি যদি রোগ থেকে দূরে থাকতে চান, তবে শোবার ঘরে পড়ে থাকা পুরানো এবং অকেজো জিনিসগুলি ঘর থেকে ফেলে দিন। পাশাপাশি, বেডরুমে বিছানার সামনে যেন আয়না না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কারণ এটি স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
এ ছাড়া বেডরুমে ঈশ্বরের মূর্তি বা ছবি রাখবেন না এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিশেষ যত্ন নিন। কারণ নোংরা বেডরুমের কারণে মানসিক স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
বাস্তু অনুসারে, খাওয়ার সময় সর্বদা পূর্ব বা উত্তর দিকে মুখ করে বসে থাকা উচিত। এ ছাড়া ঘরের কোনো কল যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। কারণ কল থেকে ফোঁটা ফোঁটা জল পড়া অশুভ বলে মনে করা হয়।
এছাড়াও দক্ষিণ বা পূর্ব দিকে মাথা রেখে ঘুমানো বাস্তুতে সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয় এবং এটি মানসিক চাপ কমায় বলে বিশ্বাস করা হয়। এ ছাড়া মনে রাখতে হবে বাড়ির সিঁড়ির নিচে বেশি আবর্জনা যেন না থাকে, এতে স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘরে গাছ-গাছালি লাগান। এতে ঘরে ইতিবাচকতা বাড়ে এবং পরিবারের সদস্যদের খুশি থাকে। এ ছাড়া ঘরে ইতিবাচক শক্তি সঞ্চালনের জন্য প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা কিছু সময়ের জন্য জানালা-দরজা খুলে রাখুন।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।