জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, যখন কোনও ব্যক্তির জীবনে গ্রহের নেতিবাচক প্রভাব থাকে, তখন তিনি বিভিন্ন ধরণের ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। গ্রহের নেতিবাচক প্রভাবের জেরে অসুস্থতা, অর্থির ক্ষতি, মানসিক অস্থিরতা, ব্যর্থতা এবং পারিবারিক কলহের মতো সমস্যা তাঁকে ঘিরে ধরে।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, যখন কোনও ব্যক্তির জীবনে গ্রহের নেতিবাচক প্রভাব থাকে, তখন তিনি বিভিন্ন ধরণের ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। গ্রহের নেতিবাচক প্রভাবের জেরে অসুস্থতা, অর্থির ক্ষতি, মানসিক অস্থিরতা, ব্যর্থতা এবং পারিবারিক কলহের মতো সমস্যা তাঁকে ঘিরে ধরে। এমন পরিস্থিতিতে, জ্যোতিষশাস্ত্র সেই ব্যক্তিদের কিছু রত্ন পরার পরামর্শ দেয়। এই রত্নগুলির মধ্যে একটি হল নীলা। নীলকান্তমণি রত্নপাথর একজন ব্যক্তিকে পদমর্যাদায় রাজা করে তুলতে পারে। এই রত্নটি শনিদেবকে উৎসর্গ করা। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে নীলা পরার আগে রাশিফল দেখিয়ে জ্যোতিষশাস্ত্রের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরি, নীলা পরার আগে রাশিফল বিবেচনা করা প্রয়োজন। রত্নবিদ্যা অনুসারে, যদি কোনও নীলকান্তমণি কারও পক্ষে উপযুক্ত হয় তবে এর উপকারিতা অবিলম্বে দৃশ্যমান হয়। নীলা পরলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, টাকা আসতে শুরু করে। এছাড়াও, চাকরি এবং ব্যবসায় উন্নতির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। যাদের জন্য নীলা শুভ তারা এর উপকার দেখতে পান, অর্থ-লাভ হতে থাকে। চাকরি ও ব্যবসায় অগ্রগতি দেখা যায়।