বাস্তুশাস্ত্রে বাড়িতে প্রদীপ জ্বালানোকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়, তাই ভগবানের আরাধনা হোক, শুভকর্ম হোক বা সন্ধ্যাবেলা তুলসীর পূজা প্রদীপ জ্বালানো ছাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যায়, এমনকি দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করতে প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাড়ির প্রধান ফটকে গরুর ঘি-র প্রদীপ জ্বালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়
বাস্তুশাস্ত্রে বাড়িতে প্রদীপ জ্বালানোকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়, তাই ভগবানের আরাধনা হোক, শুভকর্ম হোক বা সন্ধ্যাবেলা তুলসীর পূজা প্রদীপ জ্বালানো ছাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যায়, এমনকি দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করতে প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাড়ির প্রধান ফটকে গরুর ঘি-র প্রদীপ জ্বালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। জ্যোতিষশাস্ত্রে এবং ধর্মে এমন কিছু প্রতিকারের কথা বলা হয়েছে, যা চারপাশ থেকে নেগেটিভ শক্তি দূর করতে এবং ইতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি করতে খুবই কার্যকর, এসব ব্যবস্থা গ্রহণ করলে জীবনের অনেক কষ্ট সহজেই দূর হবে। এছাড়াও, বাড়িতে সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি থাকবে, মানুষ একে অপরকে ভালোবেসে বাঁচবে এবং তাদের কাজে সাফল্য পাবে, আমরা জানবো বাস্তু দোষ দূর করার কিছু কার্যকরী প্রতিকার। পঞ্চমুখী প্রদীপ নেগেটিভ শক্তি দূর করে-- হিন্দু ধর্ম ছাড়াও, বাস্তুশাস্ত্রেও বাড়িতে প্রদীপ জ্বালানোকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়, তাই ভগবানের আরাধনা হোক, শুভকর্ম হোক বা সন্ধ্যাবেলা তুলসীর পূজা প্রদীপ জ্বালানো ছাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যায়। পঞ্চমুখী প্রদীপ নেগেটিভ শক্তি দূর করে--এমনকি দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করতে প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাড়ির প্রধান ফটকে গরুর ঘির প্রদীপ জ্বালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়, এছাড়াও প্রতি মঙ্গলবার পূজা করার সময় চিরঞ্জীব ভগবান বজরঙ্গবলীর সামনে পঞ্চমুখী প্রদীপ জ্বালালে ঘরে সুখ শান্তি আসে। পঞ্চমুখী প্রদীপ নেগেটিভ শক্তি দূর করে-- ঘর থেকে সমস্ত নেগেটিভতা শেষ হয় এবং ইতিবাচক শক্তি সঞ্চারিত হয়, গরুর ঘি দিয়ে পঞ্চমুখী প্রদীপ জ্বালালে ঘরে আশীর্বাদ আসে। সমস্ত বাস্তু দোষ দূর করে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন-- মা লক্ষ্মীর বাস সে সব ঘরে- যেখানে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে, ভালোবাসার মানুষ থাকে, সন্ধ্যায় তুলসীর পুজো করতে হবে। বাড়ির মূল দরজায় আলো থাকতে হবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন-- প্রতিদিন সন্ধ্যায় ঘরের প্রধান দরজার দুই পাশে ঘি প্রদীপ জ্বালান। এর মাধ্যমে মা লক্ষ্মী প্রচুর ধন দান করবেন, ঘরের খাবার ও জল কখনই নষ্ট হতে দেবেন না, অন্যথায় এই ভুল আপনাকে দরিদ্র করে তুলতে পারে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন--মরচে পড়া জিনিস, বন্ধ ঘড়ি, খারাপ ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র ঘরে রাখবেন না, এগুলি নেগেটিভ শক্তির উৎস এবং বাস্তু দোষের কারণ। যার কারণে বাড়ির লোকজনের উন্নতিতে বাধার সৃষ্টি হয়, তারা স্ট্রেস এবং রোগপ্রবণ হয়।