এই ফুচকার রসনার স্বাদ যদি নিতে হয় তাহলে আপনাকে পৌঁছতে হবে মধ্যমগ্রামের মোড়ের সোদপুর রোডে। সেখানেই রয়েছে ফুচকা হলিক নামে এই নয়া ফুড পার্লার। যা খুলেছেন মধ্যমগ্রামের দুই ভাই সিড ওরফে সৌরভ দত্ত এবং প্রীতম চক্রবর্তী। আলাপচারিতায় তাদের এই ফুচকা ভেরিয়্যান্ট নিয়ে অনেক কথাই বললেন সৌরভ ও প্রীতম।
এ যেন স্বাদে অম্বলে নয়, মিষ্টির প্রলেপ থেকে ঠান্ডার আহা স্বাদে মুখের মধ্যে পুড়ে নেওয়া ফুচকা। যাতে থাকছে আইসক্রিম থেকে চকোলেট, চিকেন, চিজ, স্ট্রবেরি, ম্যাগি এবং ধানিয়া ও দই। এরমধ্যে যেমনটা চাইবেন আপনার সামনে প্লেটে সাজিয়ে চলে আসবে ফুচকার সেই ডিশ। আদি ফুচকা বলতে হয় তেঁতুল গোলা জলে আলুসেদ্ধ মাখা দিয়ে রসনা তৃপ্ত করা না হলে আলুসেদ্ধর সঙ্গে আরও সাত-সতেরো মিশিয়ে ড্রাই ফুচকা। এর সঙ্গে হাল আমলে বেশ চল হয়েছে দই ফুচকার। কিন্তু ফুচকার সঙ্গে মুরগির মাংস থেকে আইসক্রিম- এমনটা কোথাও এর আগে শোনা যায়নি। এই ফুচকার রসনার স্বাদ যদি নিতে হয় তাহলে আপনাকে পৌঁছতে হবে মধ্যমগ্রামের মোড়ের সোদপুর রোডে। সেখানেই রয়েছে ফুচকা হলিক নামে এই নয়া ফুড পার্লার। যা খুলেছেন মধ্যমগ্রামের দুই ভাই সিড ওরফে সৌরভ দত্ত এবং প্রীতম চক্রবর্তী। আলাপচারিতায় তাদের এই ফুচকা ভেরিয়্যান্ট নিয়ে অনেক কথাই বললেন সৌরভ ও প্রীতম। ফুচকা হলিকে আরও কিছু আয়োজন রেখেছেন সৌরভ ও প্রীতম। আর সেটা লাইভ মিউজিকের। আপাতত সৌরভ নিজেই গিটার বাজিয়ে গান গেয়ে ক্রেতাদের মনোরঞ্জন করছেন। আগামীদিনে ব্যবসা বড় হলে আরও কিছু সংযোজন করতে চান তিনি। যা নিশ্চিতভাবেই ফুচকা হলিকের ক্রেতাদের নজর টানবে বলেই বিশ্বাস। খড়দহেও দুই ভাই-বোন মিলে ফুচকার এমন ভেরিয়্যান্ট নিয়ে এসেছিল। কিন্তু, সৌরভ জানিয়েছে, ওই ভেরিয়্যান্টের থেকে তাঁদের করা ভেরিয়্যান্ট অনেক আলাদা। ফুচকা হলিকের ফুচকা ভেরিয়্যান্টে রসনা তৃপ্ত করতে ৩০ থেকে ৮০ টাকা করে লাগছে। ফুচকার বাইরে স্যান্ড-উইচ, নানা ধরনের মিল্কশেকও রেখেছেন সৌরভ ও প্রীতম।