স্বপ্নপূরণ বোধহয় একেই বলে। যে ইচ্ছাপূরণের আবেশ তাকে ঘিরে রাখে সবসময়ে, সেই ইচ্ছেপূরণটা যে এভাবে হয়ে যাবে তা ভাবতেই পারেনি বালুরঘাটের উত্তর চকভবানীর সৃষ্টি। ভাবনার আকাশের সঙ্গে সৃষ্টির ভাব শৈশবের। মনের কোলে খেলে যাওয়া নানা অনুভূতি কখনও তার উদাত্ত কন্ঠে গানের মাধ্যমে বা কখনও আবার অঙ্কনশৈলির মধ্যে দিয়ে ডানা মেলেছে। একটা ভাঙা কাপ দেখে চোখ আটকে গিয়েছিল সৃষ্টির। কাপটা এমন করে ভাঙা ছিল যে তারমনে খেলে বেড়াচ্ছিল নানা দৃশ্য। এর কিছুদিন আগেই একটা পুরনো বেরঙ হয়ে যাওয়া কেটলিকে রাজস্থানী অঙ্কণে জীবনদান করেছিল সে। এই ভাঙা কাপটি-তে সেটা সম্ভব? ভাবনার দুনিয়ার এক আইডিয়া খেলে গিয়েছিল সৃষ্টির। ভাবনার আকাশে পাখাটা মেলতেই কাজ শুরু করে দেয় সৃষ্টি। আস্তে আস্তে সেই ভাঙা কাপের মধ্যে রঙের জাদুকরীতে সে ফুঁটিয়ে তোলে রোমের আস্ত কলেসিয়াম। ভাঙা কাপে কলেসিয়াম ফুঁটে উঠতেই তার ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে সৃষ্টি। সেখানে প্রবল জনপ্রিয়তা পায় তার শিল্পকর্ম। বিভিন্ন জনের পরামর্শে তার শিল্পকর্ম নিয়ে সৃষ্টি পৌঁছয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে। সৃষ্টির শিল্পকর্ম অবাক করে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকেও। তারা প্রাথমিকভাবে এই শিল্পকর্ম-কে মাগ আর্টস বিভাগে নির্বাচিত করে এবং তাকে প্রথম চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে বলা হয়। যা ছিল চূড়ান্ত লড়াইয়ে নামার আগে নির্বাচিত হওয়ার ম্যাচ। ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে আরও একটি মাগ আর্টস করতে হয়েছিল সৃষ্টি-কে। এসবই মাস খানেক আগের গল্প। শুধু মার্গ আর্টস করাই নয় তার আনকাট ভিডিও পাঠাতে হয় কর্তৃপক্ষের কাছে। এমনকী বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে শিল্পকর্মের ছবিও তুলে পাঠাতে হয়। ফাইনালের লড়াইয়ে সৃষ্টিকে ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে আরও ৭ থেকে ১০টি মাগ আর্টস করে দেখাতে বলা হয়। এর জন্য যাবতীয় নিয়ম কানুনও তাকে বলে দেয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ। ৭টি মাগ আর্টস-এর ছবি এবং ভিডিও ৭ দিনের মধ্যে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস-এর কাছে জমা করে দেয় সৃষ্টি। মাগ আর্টস-কে দেখে স্বীকৃতি দেওযার কথা ঘোষণা করে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস। ৯ অগাস্ট সৃষ্টি-কে মেল করে সুখবর দেয় তারা।
স্বপ্নপূরণ বোধহয় একেই বলে। যে ইচ্ছাপূরণের আবেশ তাকে ঘিরে রাখে সবসময়ে, সেই ইচ্ছেপূরণটা যে এভাবে হয়ে যাবে তা ভাবতেই পারেনি বালুরঘাটের উত্তর চকভবানীর সৃষ্টি। ভাবনার আকাশের সঙ্গে সৃষ্টির ভাব শৈশবের। মনের কোলে খেলে যাওয়া নানা অনুভূতি কখনও তার উদাত্ত কন্ঠে গানের মাধ্যমে বা কখনও আবার অঙ্কনশৈলির মধ্যে দিয়ে ডানা মেলেছে। একটা ভাঙা কাপ দেখে চোখ আটকে গিয়েছিল সৃষ্টির। কাপটা এমন করে ভাঙা ছিল যে তারমনে খেলে বেড়াচ্ছিল নানা দৃশ্য। এর কিছুদিন আগেই একটা পুরনো বেরঙ হয়ে যাওয়া কেটলিকে রাজস্থানী অঙ্কণে জীবনদান করেছিল সে। এই ভাঙা কাপটি-তে সেটা সম্ভব? ভাবনার দুনিয়ার এক আইডিয়া খেলে গিয়েছিল সৃষ্টির। ভাবনার আকাশে পাখাটা মেলতেই কাজ শুরু করে দেয় সৃষ্টি। আস্তে আস্তে সেই ভাঙা কাপের মধ্যে রঙের জাদুকরীতে সে ফুঁটিয়ে তোলে রোমের আস্ত কলেসিয়াম। ভাঙা কাপে কলেসিয়াম ফুঁটে উঠতেই তার ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে সৃষ্টি। সেখানে প্রবল জনপ্রিয়তা পায় তার শিল্পকর্ম। বিভিন্ন জনের পরামর্শে তার শিল্পকর্ম নিয়ে সৃষ্টি পৌঁছয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে। সৃষ্টির শিল্পকর্ম অবাক করে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকেও। তারা প্রাথমিকভাবে এই শিল্পকর্ম-কে মাগ আর্টস বিভাগে নির্বাচিত করে এবং তাকে প্রথম চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে বলা হয়। যা ছিল চূড়ান্ত লড়াইয়ে নামার আগে নির্বাচিত হওয়ার ম্যাচ। ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে আরও একটি মাগ আর্টস করতে হয়েছিল সৃষ্টি-কে। এসবই মাস খানেক আগের গল্প। শুধু মার্গ আর্টস করাই নয় তার আনকাট ভিডিও পাঠাতে হয় কর্তৃপক্ষের কাছে। এমনকী বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে শিল্পকর্মের ছবিও তুলে পাঠাতে হয়। ফাইনালের লড়াইয়ে সৃষ্টিকে ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে আরও ৭ থেকে ১০টি মাগ আর্টস করে দেখাতে বলা হয়। এর জন্য যাবতীয় নিয়ম কানুনও তাকে বলে দেয় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ। ৭টি মাগ আর্টস-এর ছবি এবং ভিডিও ৭ দিনের মধ্যে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস-এর কাছে জমা করে দেয় সৃষ্টি। মাগ আর্টস-কে দেখে স্বীকৃতি দেওযার কথা ঘোষণা করে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস। ৯ অগাস্ট সৃষ্টি-কে মেল করে সুখবর দেয় তারা।