ইউএনডিপি-অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতের এমপিআই অথবা গ্লোবাল মাল্টিডাইমেনসনাল প্রোভার্টি ইনডেক্স ২০১৮ রিপোর্টে - দারিদ্রকে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জীবনযাত্রার একাধিক বঞ্চনার মধ্যে দিয়ে পরিমাপ করা হয়েছে, এই ১০টি বিষয় নিয়ে ২০১৫-১৬ সালে ভারতের ৬৪০টি জেলায় সমীক্ষা চালান হয়েছিল- সমীক্ষা বলছে দারিদ্র ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে, ২০০৫-০৬ সালের তুলনায় তা ২০১৫-১৬ সালে হ্রাস পেয়েছে ২০ কোটি ৭১ লক্ষ, যা চিনের পারফরম্যান্সকেও পেছনে ফেলে দিয়েছে।
ইউএনডিপি-অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতের এমপিআই অথবা গ্লোবাল মাল্টিডাইমেনসনাল প্রোভার্টি ইনডেক্স ২০১৮ রিপোর্টে - দারিদ্রকে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জীবনযাত্রার একাধিক বঞ্চনার মধ্যে দিয়ে পরিমাপ করা হয়েছে, এই ১০টি বিষয় নিয়ে ২০১৫-১৬ সালে ভারতের ৬৪০টি জেলায় সমীক্ষা চালান হয়েছিল- সমীক্ষা বলছে দারিদ্র ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে, ২০০৫-০৬ সালের তুলনায় তা ২০১৫-১৬ সালে হ্রাস পেয়েছে ২০ কোটি ৭১ লক্ষ, যা চিনের পারফরম্যান্সকেও পেছনে ফেলে দিয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ভারতে এখনও এমপিআই দারিদ্রের সংখ্যা ৩৬ কোটি ৪০ লক্ষ, যার মধ্যে ১৫ কোটি ৬ লক্ষ শিশু। আসলে, ভারতের দরিদ্র মানুষদের মধ্যে ৪ জনের মধ্যে একজনের বয়স এখনও দশ বছরের কম। তবে ভাল খবর হল ১০ বছরের কম শিশুদের মধ্যে বহুমাত্রিক দারিদ্র দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। ২০০৫ সালে ভারতে দরিদ্র শিশুর সংখ্যা ছিল ২৯কোটি ২০ লক্ষ, সুতরাং সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে ৪৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে অথবা ১৩ কোটি ছয় লক্ষেরও বেশি শিশু বহুমাত্রিক দারিদ্যের মধ্যে বেড়ে উঠছে।
নীতি আয়োগের ২০১৯ সালের এসডিজি ভারতের প্রতিবেদনটি দেখে মনে হচ্ছে, দারদ্রি, ক্ষুধা এবং আয়ের বৈষম্য সুদূর প্রসারতি হয়েছে, এবং এরজন্য জরুরি নজর দেওয়া দরকার। তাহলে, ভারতের কোন প্রতিবেদনে বিশ্বাস করা উচিত?