২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিমুদ্রাকরণ বা নোটবন্দির ঘোষণা করেছিলেন। সেই সময়, সরকার আত্মবিশ্বাসী ছিল এই পদক্ষেপ ভারতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। কালো টাকা রুখতে এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছিল ভারত সরকার। তবে সম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে নোটবন্দির তিন বছর পর মানুষের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অনেকেই মনে করেন অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের উপার্জন হারানোর জন্য নোটবন্দির সিদ্ধান্তই দায়ি। এরফেল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে অভিযোগ করে বিরোধীরা
২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিমুদ্রাকরণ বা নোটবন্দির ঘোষণা করেছিলেন। সেই সময়, সরকার আত্মবিশ্বাসী ছিল এই পদক্ষেপ ভারতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। কালো টাকা রুখতে এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছিল ভারত সরকার। তবে সম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে নোটবন্দির তিন বছর পর মানুষের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অনেকেই মনে করেন অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের উপার্জন হারানোর জন্য নোটবন্দির সিদ্ধান্তই দায়ি। এরফেল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে অভিযোগ করে বিরোধীরা