ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানী হত্যায় এবার এক নয়া মোড় সামনে এল। ইজরায়েলকেই দোষী বলে দাবি করেছে ইরান। সেখনকার নিরাপত্তা প্রধান জানিয়েছেন রিমোট কন্ট্রোল পদ্ধতির মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এমনটাই তিনি অনুমান করছেন। তেহরানের কাছে তার গাড়িতে আগুন লেগে যায়। যার সবটাই রিমোর্ট কন্ট্রোল পদ্ধতিতে করা হয়েছে বলে অনুমান করছে সেখানকার প্রশাসন। ব্রাজিলের অন্যতম বড় রেন ফরেস্ট ধ্বংসলীলা চলছে সেখানে। সেখানকার একটি রিপোর্ট অনুসারে ধ্বংসলীলা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্রাজিলের জাতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার তথ্য অনুসারে, ২০২০ সালে বিশ্বের বৃহত্তম রেইন ফরেস্টের ধ্বংস আগের বছরের তুলনায় ৯.৫ শতাংশ বেড়ে ১১,০৮৮ স্কয়ার কিলোমিটার (২.৭ মিলিয়ন একর) হয়েছে। যা লন্ডনের তুলনায় সাতগুণ বেশি। করোনার জেরে ক্ষতি হতে পারে ফুসফুসের, এমনই তথ্য সামনে এল এবার। অক্সফোর্ড বিশ্ব বিদ্যালয়ে ১০ জন করোনা আক্রান্তকে নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল। এই পরীক্ষা করতে একটি অভিনব স্ক্যানিং পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে এমআরআই স্ক্যানের সময় 'জেনন' নামে একটি গ্যাস ব্যবহার করে ফুসফুসের ক্ষতির চিত্র তৈরি করা হয়। আর তাতেই এই তথ্য সামনে এসেছে। করোনার জেরে ক্ষতি হতে পারে ফুসফুসের, এমনই তথ্য সামনে এল এবার। অক্সফোর্ড বিশ্ব বিদ্যালয়ে ১০ জন করোনা আক্রান্তকে নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছিল। এই পরীক্ষা করতে একটি অভিনব স্ক্যানিং পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে এমআরআই স্ক্যানের সময় 'জেনন' নামে একটি গ্যাস ব্যবহার করে ফুসফুসের ক্ষতির চিত্র তৈরি করা হয়। আর তাতেই এই তথ্য সামনে এসেছে। ফাঁস হওয়া নথিতে চিনকি সত্যি সত্যি করোনা মোকাবিলায় গাফিলতি দেখিয়েছে? এমনই এক চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা সিএনএন। তারা জানিয়েছে হুবেই -এর একটি ফাঁস হয়ে যাওয়া নথি সিএনএন -এর হাতে আসে। এর পরেই তারা সেই নথি যাচাই করা শুরু করে। যা থেকে করোনা সংক্রান্ত একের পর এক তথ্য উঠে আসে তাদের সামনে। এমনকি ফেব্রুয়ারি ২০২০ -তে চিন যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রকাশ করেছিল সেটাও ভুল বলে প্রমাণিত হয়ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের মতে, সেপ্টেম্বরের শেষে ব্যাঙ্কিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৬.৭৭ বিলিয়ন থেকে কমে ৯৪৪.৪ বিলিয়নে নেমেছে। তবে বিশ্লেষকরা ডেটাটিকে একটি বিপজ্জনক জাগল আইন হিসাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে বিশ্লেষক আহসান এইচ মনসুর এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর মতে, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের দেওয়া এই 'অর্থহীন' তথ্য কেবল ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে আরও সমস্যার মধ্যে ফেলে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে।