দরজায় কড়া নাড়ছে এখন পুজো। হাতে আর মাত্র কটা দিনের অপেক্ষা তারপরেই বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজোয় মেতে উঠবে আপামোর বাঙালি (Durga puja 2021)। অন্তিম পর্যায়ে এখন চলছে পুজোর প্রস্তুতি। আর এই পুজো মানেই বনেদি বাড়ির পুজো (Bonedi family puja)। বনেদি বাড়ির পুজোর পিছনে লুকিয়ে থাকে নানান গল্প। তেমনই এক বনেদি বাড়িতে আজ এশিয়ানেট নিউজ বাংলা। হাওড়ার মাকড়দহের শ্রীমনী পরিবারের পুজো। ১০৩ বছরের পুরনো এই পুজো শুরু হয়েছিল ১৯১৮ সালে। দেবী দুর্গা তবে এখানে দশভূজা রূপে পূজিত হন না। শ্রীমানী পরিবারে দেবী দূর্গা পূজিত হন হরগৌরী রূপে। মা দুর্গার সঙ্গেই থাকেন মহাদেবও। এছাড়াও মায়ের সঙ্গে পুজিত হন লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক ও সরস্বতী। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে আসেন পুজো দেখতে। পুজোর চার দিন বাড়িতে থাকে সকলের জন্য ভোজের আয়োজন। এখানে প্রতিবছর জন্মাষ্টমীর দিন প্রথা মেনে কাঠামো পুজো হয়। কাঠামো পুজো দিয়েই শুরু হয় প্রতিমা নির্মাণের কাজ। করোনা কালে এবছর বাড়ির দালানে তৈরি হচ্ছে না প্রতিমা। তাই কুমোরটুলি থেকেই প্রতিমা এনেই এবার এখানে পুজো হবে। দশমিতে এখানে মা কে মাকড়দহের মাকড়চন্ডী মন্দিরে নিয়ে গিয়ে হয় সিঁদুর খেলা। তারপর কাঁধে করে ভাসানের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় মাকে। এই ভাবেই মাকে বিদায় জানিয়ে শুরু হয় আগামী বছর মায়ের আসার অপেক্ষা।
দরজায় কড়া নাড়ছে এখন পুজো। হাতে আর মাত্র কটা দিনের অপেক্ষা তারপরেই বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজোয় মেতে উঠবে আপামোর বাঙালি (Durga puja 2021)। অন্তিম পর্যায়ে এখন চলছে পুজোর প্রস্তুতি। আর এই পুজো মানেই বনেদি বাড়ির পুজো (Bonedi family puja)। বনেদি বাড়ির পুজোর পিছনে লুকিয়ে থাকে নানান গল্প। তেমনই এক বনেদি বাড়িতে আজ এশিয়ানেট নিউজ বাংলা। হাওড়ার মাকড়দহের শ্রীমনী পরিবারের পুজো। ১০৩ বছরের পুরনো এই পুজো শুরু হয়েছিল ১৯১৮ সালে। দেবী দুর্গা তবে এখানে দশভূজা রূপে পূজিত হন না। শ্রীমানী পরিবারে দেবী দূর্গা পূজিত হন হরগৌরী রূপে। মা দুর্গার সঙ্গেই থাকেন মহাদেবও। এছাড়াও মায়ের সঙ্গে পুজিত হন লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক ও সরস্বতী। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে আসেন পুজো দেখতে। পুজোর চার দিন বাড়িতে থাকে সকলের জন্য ভোজের আয়োজন। এখানে প্রতিবছর জন্মাষ্টমীর দিন প্রথা মেনে কাঠামো পুজো হয়। কাঠামো পুজো দিয়েই শুরু হয় প্রতিমা নির্মাণের কাজ। করোনা কালে এবছর বাড়ির দালানে তৈরি হচ্ছে না প্রতিমা। তাই কুমোরটুলি থেকেই প্রতিমা এনেই এবার এখানে পুজো হবে। দশমিতে এখানে মা কে মাকড়দহের মাকড়চন্ডী মন্দিরে নিয়ে গিয়ে হয় সিঁদুর খেলা। তারপর কাঁধে করে ভাসানের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় মাকে। এই ভাবেই মাকে বিদায় জানিয়ে শুরু হয় আগামী বছর মায়ের আসার অপেক্ষা।