ইছামতীর ভয়াবহ ভাঙনের কবলে বসিরহাটের আখরাপুর গ্রাম। ইতিমধ্যে দেড়শ ফুট এলাকা চলে গিয়েছে নদী ভাঙনের কবলে। বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটিও নদীগর্ভের তলায়। ভয়ে ও আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। কিছু পরিবারকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্কুলে করা হয়েছে ত্রাণশিবির। দুর্গতদের জন্য করা হয়েছে ত্রাণের ব্যবস্থা। কিন্তু আতঙ্ক ও ভয় গ্রাস করেছে গ্রামবাসীকে। এর আগে শীতকালে ইছামতীতে এই ধরনের ভাঙ্গন দেখা যায়নি বলে দাবি করছেন গ্রামের মানুষ। তাই রাতে নদী বাঁধে চলছে পাহাড়া।
ইছামতীর ভয়াবহ ভাঙনের কবলে বসিরহাটের আখরাপুর গ্রাম। ইতিমধ্যে দেড়শ ফুট এলাকা চলে গিয়েছে নদী ভাঙনের কবলে। বেশকিছু ঘর ও বিদ্যুতের খুঁটিও নদীগর্ভের তলায়। ভয়ে ও আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। কিছু পরিবারকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্কুলে করা হয়েছে ত্রাণশিবির। দুর্গতদের জন্য করা হয়েছে ত্রাণের ব্যবস্থা। কিন্তু আতঙ্ক ও ভয় গ্রাস করেছে গ্রামবাসীকে। এর আগে শীতকালে ইছামতীতে এই ধরনের ভাঙ্গন দেখা যায়নি বলে দাবি করছেন গ্রামের মানুষ। তাই রাতে নদী বাঁধে চলছে পাহাড়া।
সেচদফতর বালির বস্তা ও ইটের খোয়া দিয়ে নদী বাঁধের কাজ শুরু করেছে। তবে আগে থেকে প্রশাসন ব্যবস্থা নিলে এই ক্ষতি এড়ানো যেত বলে মনে করছেন গ্রামবাসীরা। যা পরিস্থিতি তাতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় প্রশাসন কাজ না করলে আখারপুর, নিকারিপারা, মধ্য আখরাপুর সহ বেশ কয়েকটি গ্রাম বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে। এমনকি ভারত-বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘোজাডাঙা সীমান্তের সুইচগেটেও জল ঢুকে যেতে পারে। এই বিষয়ে সেচ দফতরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিসরহাট ১ নম্বরের বিডিও তাপস কুণ্ডু।