বাঁকুড়ার জয়পুরের শামুকগেড়িয়ার বাসিন্দা পিঙ্কি পাল। বাবা মানুলাল পাল দিনমজুরের কাজ করেন। মা রুমা পাল বাড়িতে পাতা সেলাই করে অর্থ উপার্জন করেন। চরম অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে দুই সন্তানকে উচ্চশিক্ষিত করার স্বপ্ন দেখা শুরু পাল দম্পতির।
বাঁকুড়ার জয়পুরের শামুকগেড়িয়ার বাসিন্দা পিঙ্কি পাল। বাবা মানুলাল পাল দিনমজুরের কাজ করেন। মা রুমা পাল বাড়িতে পাতা সেলাই করে অর্থ উপার্জন করেন। চরম অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে দুই সন্তানকে উচ্চশিক্ষিত করার স্বপ্ন দেখা শুরু পাল দম্পতির। যাদবপুর থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর পাশ করে মুম্বাই আইআইটি থেকে পিএইচডি করতে করতেই এই প্রাচীন মন্দিরের সংস্কারের কাজ শুরু করেছেন পিঙ্কি। সম্বল বলতে বৃত্তি থেকে পাওয়া টাকা।