পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি রাজ্য সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার করিমপুর উপনির্বাচনে দলের প্রার্থী হয়ে লড়ছেন, সেই তিনিই নির্বাচন চলাকালীন তৃণমূল কর্মীদের হাতে নিগৃহীত হন বলে অভিযোগ, এমনকি তাঁকে লাথি মেরে ঝোপে ফেলে দেওয়া হয়।
পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি রাজ্য সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার করিমপুর উপনির্বাচনে দলের প্রার্থী হয়ে লড়ছেন, সেই তিনিই নির্বাচন চলাকালীন তৃণমূল কর্মীদের হাতে নিগৃহীত হন বলে অভিযোগ, এমনকি তাঁকে লাথি মেরে ঝোপে ফেলে দেওয়া হয়।
সোমবার করিমপুরে বিধানসভায় উপনির্বাচন চলাকালীন এই ঘটনা ঘটে, জয়প্রকাশ মজুমদার সেইসময় ভোটকেন্দ্র প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন।
এই ঘটনার জন্য তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকেই অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছেন জয়প্রকাশ, তিনি বলেন , ক্ষত নিরাময় হয়ে যাবে, কিন্তু এই ঘটনা পশ্চিমবঙ্গে 'গণতন্ত্রের অবসান' কে 'স্পষ্ট' ভাবে দেখিয়ে দিল।
যদিও এই অভিযোগকে 'ভিত্তিহীন' বলে দাবি করেছে নদিয়া জেলার তৃণমূল কংগ্রেস, বরং বিজেপি নেতা এই এলাকার পরিবেশকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছিল বলে পাল্টা দাবি জেলা নেতৃত্বের, সেই কারণে সাধারণ মানুষই বিজেপি নেতার উপর হামলা চালায় বলে যুক্তি সাজিয়েছেন তাঁরা। নির্বাচন কমিশন গোটা বিষয়টিতে রিপোর্ট তলব করেছে।
করিমপুর ছাড়াও খড়গপুর সদর ও কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা আসনেও উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গতবার খড়গপুর সদর এবং করিমপুর আসন তৃণমূলের দখলে ছিল, আর কালিয়াগঞ্জ থেকে জিতে বিধায়ক হয়েছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী।