জরাজীর্ণ মাটির বাড়ি। সেই বাড়ির সামনের গাছেই শিকল দিয়ে বাঁধা এক যুবক। আপন মনেই হেসে চলেছে সে, কখনও আবার নিজের মনেই কথা বলছে। পাঁচ বছর ধরে এই ভাবেই নাকি গাছের সঙ্গে বাঁধা রয়েছে সে। মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর -এর ভালুকা গ্রাম পঞ্চায়েতের একবালপুর গ্রামে দেখা গেল এমনই ছবি। শিকলবন্দি সেলিমের পরিবারে রয়েছে সেলিমের ছোটো ভাই আসিফ তাঁর বাবা জাকির হোসেন এবং ঠাকুরদা আব্দুল হক। সেলিমের মা এবং তাঁর দাদাও মানসিক ভারসাম্যহীন, তাঁরা ঘর ছাড়া। পাছে সেলিমও পালিয়ে যায় তাই বেঁধে রাখা হয়েছে তাঁকে। সেলিমের বাবা এবং ঠাকুরদা পেশায় দিনমজুর। তাঁদের রোজগারেই চলে সংসার। তবে এই করোনা আর লকডাউনের জেরে নেই তেমন রোজগার। অভাবের সংসারে দুবেলা দুমোঠো জোটেনা তাঁদের। সেলিমের চিকিৎসা করানো তাই তাঁদের কাছে অসম্ভব। প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েও মেলেনি কোনও সাহায্য জানালেন সেলিমের বাবা।
জরাজীর্ণ মাটির বাড়ি। সেই বাড়ির সামনের গাছেই শিকল দিয়ে বাঁধা এক যুবক। আপন মনেই হেসে চলেছে সে, কখনও আবার নিজের মনেই কথা বলছে। পাঁচ বছর ধরে এই ভাবেই নাকি গাছের সঙ্গে বাঁধা রয়েছে সে। মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর -এর ভালুকা গ্রাম পঞ্চায়েতের একবালপুর গ্রামে দেখা গেল এমনই ছবি। শিকলবন্দি সেলিমের পরিবারে রয়েছে সেলিমের ছোটো ভাই আসিফ তাঁর বাবা জাকির হোসেন এবং ঠাকুরদা আব্দুল হক। সেলিমের মা এবং তাঁর দাদাও মানসিক ভারসাম্যহীন, তাঁরা ঘর ছাড়া। পাছে সেলিমও পালিয়ে যায় তাই বেঁধে রাখা হয়েছে তাঁকে। সেলিমের বাবা এবং ঠাকুরদা পেশায় দিনমজুর। তাঁদের রোজগারেই চলে সংসার। তবে এই করোনা আর লকডাউনের জেরে নেই তেমন রোজগার। অভাবের সংসারে দুবেলা দুমোঠো জোটেনা তাঁদের। সেলিমের চিকিৎসা করানো তাই তাঁদের কাছে অসম্ভব। প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েও মেলেনি কোনও সাহায্য জানালেন সেলিমের বাবা।